Pages

Friday, September 30, 2011

Dealer banks have to maintain 75pc of SLR in Bangladesh Govt securities

The primary dealer banks and non-bank financial institutions will have to maintain 75 per cent of their statutory liquidity reserve, instead of earlier 50 per cent, in government securities, the Bangladesh Bank announced in a circular on Thursday.

As a result of the latest BB move, the government, which already borrowed around Tk 7,000 crore in July 1 to September 15 of the current fiscal year, will get an enhanced scope for borrowing from the banking system, central bank officials said.

The circular issued by the BB Department of Offsite Supervision says new investment ceiling in the Health to Maturity or HTM securities including treasury bonds has been reset for the time being at 75 per cent of the SLR of the primary dealers in the purchasing month will come into effect from October 1.

At present, three treasury bills are transacted through auctions to adjust the government borrowing from the banking system. The treasury bills have 91-day, 182-day, and 364-day maturity periods, while four government bonds of 5-year, 10-year, 15-year, and 20-year tenures are being traded on the market. Investment in the treasury bonds is regarded as the fulfilment of SLR ratio set by the Bangladesh bank.

The central bank earlier selected 15 primary dealers – 12 banks and three NBFIs – to handle government-approved securities on the secondary market. A primary dealer is a bank or securities broker-dealer that can trade directly with the Bangladesh Bank.

The primary dealers subscribe and underwrite primary issues and make secondary trading deals through two-way price quotations.

Meanwhile, in a separate circular issued on Thursday, the BB Debt Management Department extended the validity of the latest bids submitted by the primary dealers in primary auction of government securities until further notification.

Earlier in June 21, the deadline for making fresh bids for treasury bills and government bonds by the primary dealers was set at September 30.According to the central bank regulation, primary dealers have bindings to invest in the government bonds but until December 31, 2010, they had not been allowed to sell them to individuals or other institutions due to the absence of a secondary market. But, since January 2011, the primary dealers can sell the treasury bonds only to other banks and NBFIs as well as to life insurance companies.

News Source

CTGVEG: তদন্ত কমিটির কাজের সময় বাড়িয়েছে এসইসি

২০১০ সালে চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটির কাজের সময় এক মাস বৃদ্ধি করেছে Securities and Exchange Commission (এসইসি)। পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী গত দু'বছরে শেয়ারের অতি মূল্যায়নে শীর্ষ অবস্থানে থাকা ৫০ কোম্পানির বিষয়ে অধিকতর তদন্তের অংশ হিসেবে গত ২৭ জুলাই এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এসইসি সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে চিটাগাং ভেজিটেবলের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে কমিশনের পরিচালক আবুল কালামকে প্রধান করে দুই সদস্যের তদনত্ম কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির আরেক সদস্য হলেন উপ-পরিচালক ফখরুল ইসলাম মজুমদার। কমিটিকে প্রাথমিকভাবে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন পেশ করতে বলা হয়েছিল। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় এর আগে এক দফা সময় বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত বুধবার এক মাস সময় বাড়িয়েছে এসইসি।
খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদেরে নেতৃত্বে গঠিত পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ২০০৯ ও ২০১০ সালে শেয়ারের অতি মূল্যায়নে শীর্ষে থাকা ৫০টি কোম্পানির তালিকা দেয়া হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি চিটাগাং ভেজিটেবলের ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের বাজার মূল্য ছিল মাত্র ৩১ টাকা ৫০ পয়সা। ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর শেয়ারের দর বেড়ে ১১০ টাকা ৭৫ পয়সায় দাঁড়ায়। এই অবস্থা থেকে পরবর্তী এক বছরে একই শেয়ারের দর ৫ হাজার ৯৯ টাকা ৫০ পয়সায় উঠে যায়। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে 'জেড' ক্যাটাগরির চিটাগাং ভেজিটেবলের দরবৃদ্ধির হার ৪৪০০ শতাংশ। এরমধ্যে শুধু ২০১০ সালে শেয়ারটির দর বাড়ে ৪১৫৮ শতাংশ!
কোম্পানিটি ১৯৯৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে লোকসান দিয়েছে। বিপুল পরিমাণ লোকসানের বোঝা বইতে না পেরে ২০০২ সালে উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন কোম্পানির উদ্যোক্তারা। ২০১০ সালের মার্চ পর্যনত্ম কোম্পানির পুঞ্জীভূত লোকসানের পরিমাণ দাঁড়ায় ২ কোটি ৩৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। উৎপাদন চালুর কোন ঘোষণা না থাকলেও ২০০৯-১০ অর্থবছর শেষে কোম্পানিটি মুনাফা দেখিয়েছে ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। এর ভিত্তিতে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ হারে বোনাস শেয়ার ইসু্য করা হয়। এর আগে প্রায় দু' বছর ধরে এই কোম্পানিকে ঘিরে শেয়ারবাজারে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হয়। এর প্রভাবে হু হু করে বাড়তে থেকে চিটাগাং ভেজিটেবলের শেয়ারের দর।

News Source


 ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য গঠন হচ্ছে মিউচুয়াল ফান্ড : Market Stabilisation Fund for Dhaka Stock Market

পুঁজিবাজারে প্রান্তিক ঋণের সংকট থেকে উদ্ধারের উপায় হিসেবে বাজার স্থিতিশীলকরণ তহবিল (এমএসএফ) নামে বেসরকারি পর্যায়ে একটি বেমেয়াদি বা ওপেন এন্ড মিউচুয়াল ফান্ড গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই) গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানায়। এর আগে গত বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ এ ধরনের একটি তহবিল গঠনের উদ্যোগে সম্মত হয়।
বৈঠক শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, পুঁজিবাজারে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ারের বিপরীতে প্রান্তিক ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করেছিলেন। এর পরিমাণ পাঁচ থেকে ছয় হাজার কোটি টাকা। কিন্তু বাজার ক্রমাগতভাবে কমতে থাকায় ঋণ জোগানদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণ সমন্বয়ের জন্য চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছে। এতে বিনিয়োগকারীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এরই মধ্যে পুঁজি হারিয়ে দুজন বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা করেছেন। এ অবস্থায় সরকারের পাশাপাশি এফবিসিসিআইও বাজার স্থিতিশীল করতে এগিয়ে এসেছে।
এ কে আজাদ বলেন, ‘এরই মধ্যে আমরা বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সঙ্গে কথা বলেছি। তারা ৩০০ কোটি টাকা সমর্থন দেবে বলে জানিয়েছে। এ ছাড়া ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি) এবং ব্রোকার-ডিলারও যাতে করে বাজারকে গতিশীল করতে ভূমিকা রাখে, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএপিএলসির সভাপতি সালমান এফ রহমান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সভাপতি শালিক রিজভী, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতি ফখর উদ্দীন আলী আহমেদ, এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি জসিমউদ্দিন প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে বাজার স্থিতিশীলকরণ তহবিলের ধারণাপত্র প্রকাশ করেন সালমান এফ রহমান। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা তহবিলের ইউনিটের বিপরীতে তাঁদের বিনিয়োগ কোষ বা পোর্টফোলিও বিনিময় করতে পারবেন। এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ কোষের সব দায় তহবিল নিয়ে নেবে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহক বা ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান বা উভয়ে যৌথভাবে স্বেচ্ছা ভিত্তিতে তহবিল স্থানান্তর করতে পারবে। এমনকি যেসব বিনিয়োগকারীর কোনো ঋণ নেই, তাঁরাও চাইলে নিজের বিনিয়োগ কোষ তহবিলের ইউনিটের বিপরীতে স্থানান্তর করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ কোষে থাকা শেয়ারের ক্রয়মূল্যের সঙ্গে বর্তমান বাজার ধরে একটি প্রিমিয়ামসংবলিত মূল্যে তহবিল ইউনিট বিনিময় করবেন।
অর্থাৎ কোনো বিনিয়োগ কোষে থাকা শেয়ারের ক্রয়মূল্য দুই লাখ টাকা হলে বিনিয়োগকারী সমপরিমাণ আর্থিক মূল্যের ইউনিট তো পাবেনই, উপরন্তু বর্তমান বাজারমূল্যের ওপর প্রিমিয়াম ধার্য করে অতিরিক্ত ইউনিট দেওয়া হবে।
সালমান এফ রহমান বলেন, প্রিমিয়াম কীভাবে নির্ধারণ করা হবে, তা সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ঠিক করবে। তাঁর মতে, বিভিন্ন বিনিয়োগ কোষের শেয়ার একটি ব্যবস্থাপনার অধীনের চলে এলে বাজারে বিক্রির চাপ কমবে। ফলে বিনিয়োগ কোষ হস্তান্তরের পর তার বিনিময়মূল্যও বাড়বে। তা ছাড়া একক বিনিয়োগ কোষের তুলনায় একটি জায়গা থেকে অনেক বিনিয়োগ কোষ পরিচালিত হওয়ায় বিনিয়োগের নিরাপত্তা বেশি নিশ্চিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, যেসব ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান এমএসএফের ইউনিটের বিনিময়ে তাদের বিনিয়োগ কোষ হস্তান্তর করবে, তারা বিনিয়োগ কোষের বিপরীতে প্রদত্ত ঋণের বিপরীতে দুই বছর কোনো সুদ নিতে পারবে না। এ জন্য তাদের ঋণের শ্রেণীকরণ ও ঋণের নিরাপত্তা সঞ্চিতি বা প্রভিশনিং দুই বছর মুলতবি রাখার জন্য এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপ চাওয়া হবে।
ধারণাপত্রে বলা হয়েছে, এমএসএফ পরিচালনার জন্য পৃথক একটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি (এএমসি) গঠন করা হবে। এ জন্য শিগগিরই নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে আবেদন করা হবে। এএমসি পরিচালিত হবে পেশাদার সম্পদ ব্যবস্থাপকদের মাধ্যমে।
মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকার-ডিলার, তালিকাভুক্ত কোম্পানি, বাণিজ্যিক ব্যাংক, বিমা কোম্পানি, অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান, প্রবাসী বাংলাদেশি ও উচ্চ আর্থিক ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা এমএসএফের উদ্যোক্তা হবেন; প্রাথমিকভাবে যাঁরা তহবিলটিতে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন।
সালমান এফ রহমান বলেন, ইউনিট বিনিময়ের পর তহবিলের মোট আকার চার-পাঁচ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
------------------------------------------------------------------------------------

New fund to prop up troubled Dhaka Stockmarket


The private sector has stepped in to rescue the ailing stockmarket with a 'market stabilisation fund' that also aims to give a new lease of life to retail investors who incurred losses.
AK Azad, president of the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industry (FBCCI), yesterday announced a concept paper on the fund after a meeting with private sector stakeholders, the stock exchanges and a group of retail investors.
“The purpose of the fund is to mitigate the financial losses of retail investors, especially those who trade on credit,” said Azad.
With a continuous downward trend, the portfolio values of the investors, who trade on margin loans, are declining; interest charges are increasing, and the situation is forcing many to forced-sale, he said.
The FBCCI will request the central bank to halt the interest charges against the margin loans for two years, so that the merchant banks cannot sell shares by force, said Azad, who presided over the meeting. The meeting aimed at finding ways to recover from the stockmarket crisis.
“We also discussed the market situation with the Banker's Association of Bangladesh that agreed to give Tk 300 crore to the stockmarket. Bangladesh Insurance Companies Association and Bangladesh Association of Publicly Listed Companies (BAPLC) also assured us of support,” said Azad.
Salman F Rahman, president of BAPLC, said the fund will be similar to an open-ended mutual fund in nature and tradable on the secondary market.
“Initially Tk 500 crore will be given to the fund by all private banks, insurance companies, non-bank financial institutions, merchant banks, stockbrokers, listed companies and interested non-resident Bangladeshis,” he said.
Portfolios against the margin loans will be transferred to the fund on a voluntary basis by either the investors or the lender, or both. In exchange, the fund will issue units equivalent to the purchase value of the portfolio and also for the prevailing market value of the portfolio as premium, he said.
Investors who do not trade on margin loans can also get the unit transferring their portfolios to the fund, said Rahman, also vice-chairman of Beximco Group.
“It will leave an impact on the market in two ways. Firstly, since many different portfolios will be transferred into the fund in exchange for fund units, the net asset value (NAV) of the units is likely to rise,” he said.
Generally, lenders provide credit to the investors for purchasing fundamentally strong securities. The present economic situation is not such that any of them is performing poorly or near shutdown.
“Rather, our economic condition is very good with an assumption of a 7 percent GDP growth, 44 percent export growth and an increasing trend in remittance inflow,” Rahman added.
Secondly, the tendency towards selling of shares will stop. “Sell-offs are now a major problem in the market, as investors try to sell shares whenever the market sees an upward trend,” he said.
As the fund will be tradable in the stock exchanges, subject to regulatory approval, the unit holders will have scope to sell, if he or she wants, the BAPLC president said.
Rahman also said applications will be submitted to the Securities and Exchange Commission to grant a new licence for an asset management company, which will manage and operate the fund.

News Source



News from the Daily Star

তিন কোম্পানির ঋণমান প্রতিবেদন প্রকাশ : Uttara Finance, Northern Insurance and Standard Bank

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির ঋণমান প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল Dhaka Stock Exchang (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। কোম্পানিগুলো হচ্ছে— উত্তরা ফাইন্যান্স, নর্দান ইন্স্যুরেন্স এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড। ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস (এনসিআর) লিমিটেডের তথ্য অনুযায়ী, ঋণমানে উত্তরা ফাইন্যান্সের অবস্থান ‘এ’। এ অনুযায়ী ঋণ ঝুঁকি মোকাবেলার ভালো অবস্থানে রয়েছে কোম্পানিটি। ঋণমানে নর্দান ইন্স্যুরেন্সের অবস্থান বিবিবি+। এ অনুযায়ী ঋণ ঝুঁকি মোকাবেলায় মধ্যম অবস্থানে রয়েছে এ প্রতিষ্ঠান। অন্যদিকে ঋণমানে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের অবস্থান এ১। যার অর্থ ভালো অবস্থানে রয়েছে কোম্পানিটি।
এদিকে DSEতে গতকাল এই তিন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দরেই ছিল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। গতকাল উত্তরা ফাইন্যান্সের দর শূন্য দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ লেনদেন হয় ১৬১ টাকায়, যা আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৩০ পয়সা কম। দিনভর দর ১৫৯ থেকে ১৬২ টাকায় ওঠানামা করে। গতকাল ১৯১ বারে এ কোম্পানির মোট ৪০ হাজার ৫৫০টি শেয়ার লেনদেন হয়। ১০০ কোটি টাকা অনুমোদিত এবং ৭৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানির রিজার্ভের পরিমাণ ২০৪ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা। সর্বশেষ ২০১০ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ৪০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়। সর্বশেষ বার্ষিক হিসাব অনুযায়ী, এ কোম্পানির মূল্য আয় অনুপাত বা পিই রেশিও ১৪.০৮। কোম্পানিটি ১৯৯৭ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এদিন নর্দান ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ লেনদেন হয় ৬৩৪ টাকা ২৫ পয়সায়। যা আগের কার্যদিবসের তুলনায় ৯ টাকা ৫০ পয়সা বেশি। দিনভর দর ৬২৬ থেকে ৬৪৬ টাকা ৭৫ পয়সায় ওঠানামা করে। গতকাল ৭৭ বারে এ কোম্পানির ৬ হাজার ৪৫০টি শেয়ার লেনদেন হয়।

News Source

স্বর্ণের দাম আরও কয়েক মাস নিম্নমুখী থাকবে

এক দশক ধরে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ছে, যা যেকোনো সম্পদের ক্ষেত্রে একটি অস্বাভাবিক ঘটনা। তবে রেকর্ড পরিমাণ বাড়ার পর গত সপ্তাহে স্বর্ণের দাম কমতে শুরু করেছে। বিনিয়োগ খাতের গুরু হিসেবে পরিচিত রজার্স হোল্ডিংয়ের চেয়ারম্যান জিম রজার্সের মতে, স্বর্ণবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা আরও কয়েক মাস স্থায়ী হতে পারে। খবর ইকোনমিক টাইমসের।
এ বছরে স্বর্ণের দাম প্রতি আউন্স ২ হাজার ডলার ছাড়াবে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে জিম রজার্স বলেন— এ বছরে কি ঘটবে, তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে চলতি বছরের মধ্যে স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ২ হাজার ডলার হবে কি না, তা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে। তার মতে, স্বর্ণবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা আরও কয়েক সপ্তাহ, এমনকি কয়েক মাস স্থায়ী হতে পারে। তবে তিনি বলেন, দাম যদি এখন আরও কমে, তা হলেও আমি আরও স্বর্ণ কিনব। গত সপ্তাহে রুপার দামও কমেছে প্রায় ২৪ শতাংশ।
এখন তিনি রুপা কিনবেন কি না, এ সম্পর্কে জিম রজার্স বলেন— এখনই কিনব না। তবে দাম আরও কমে গেলে রুপাও কিনব। তিনি বলেন, যদি আপনি স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগকারী না হন, তবে রুপা বিক্রি করবেন না। তার মতে, আগামী কয়েক বছরে স্বর্ণ ও রুপার দাম আরও বাড়বে। স্বর্ণ ও রুপার সাম্প্রতিক দরপতন সম্পর্কে তিনি বলেন, উদ্বেগ ও ভীতি থেকে এ অবস্থা তৈরি হচ্ছে। যখন বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়, তখন স্বর্ণ ও রুপার ওপর বিনিয়োগ ধরে রাখা আরও কঠিন হয়ে যায়।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার এশিয়ার বাজারে স্বর্ণের দাম আরও এক দফা কমেছে। সিঙ্গাপুরে স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১২টায় স্পট মার্কেটে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৬০২ দশমিক ৮৪ ডলারে লেনদেন হয়। অন্যদিকে নিউইয়র্কে নাইমেক্সে ডিসেম্বরে সরবরাহের জন্য প্রতি আউন্সের দাম ১ হাজার ৬০৯ দশমিক ৪ ডলারে লেনদেন হয়।
বিশ্লেষকরা জানান, ইউরোপের দেশগুলোতে ঋণসংকটের সমাধান নিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ ও ডলার মূল্যমান বেড়ে যাওয়ায় স্বর্ণের বাজার নিম্নমুখী হচ্ছে।

Thursday, September 29, 2011

ঋণগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের রক্ষায় মিউচুয়াল ফান্ড

পুঁজিবাজারের ঋণগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের আর্থিক ক্ষতি থেকে দায়মুক্তি দিতে একটি মেয়াদহীন (ওপেন এন্ড) মিউচুয়াল ফান্ড গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ফান্ডটির আকার কী হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে হস্তান্তরযোগ্য এই ফান্ডে উদ্যোক্তারা প্রাথমিকভাবে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় গতকাল বুধবার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে ফান্ডটির আকার, কারা উদ্যোক্তা হবেন, কীভাবে ফান্ডটি পরিচালিত হবে—এসব নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে বৈঠক করবে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)। সভা থেকে বেশ কিছু সুপারিশও তৈরি করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) উপস্থাপন করা হবে।
ডিএসইর বৈঠকে বাজারের চলমান দরপতন ঠেকাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের নিজ কোম্পানির শেয়ার কেনার বিষয়টিতেও সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কেনা ওই শেয়ারের ওপর তিন বছরের বিক্রয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কথা বলা হয়। তবে উদ্যোক্তারা যাতে বাজারমূল্যের চেয়ে কম দাম প্রস্তাব না করেন, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি ছোট মূলধনের কোম্পানিগুলোর লেনদেনের জন্য আলাদা একটি বোর্ড করার ব্যাপারে একমত হয়েছে ডিএসই।
এর আগে Bangladesh Association of Publicly Listed Companies (BPLC) পক্ষ থেকে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার কেনার ঘোষণা দেওয়া হয়। সংস্থাটির সভাপতি সালমান এফ রহমান সংবাদ সম্মেলন করে একটি নির্দিষ্ট দামে শেয়ার কেনার এই ঘোষণা দেন।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, পুঁজিবাজারে যেসব বিনিয়োগকারী ঋণ নিয়ে শেয়ারে বিনিয়োগ করে বর্তমানে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন, তাঁদের এই ক্ষতির পুরো দায় নেবে প্রস্তাবিত মিউচুয়াল ফান্ডটি। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীর পত্রকোষে (পোর্টফোলিও) থাকা শেয়ারের বিপরীতে মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট বরাদ্দ করা হবে। সেই সঙ্গে পত্রকোষে থাকা বিনিয়োগকারীর শেয়ারের বিপরীতে নেওয়া ঋণের সুদ দুই বছরের জন্য মওকুফ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন জানানো হবে। কী দামের ভিত্তিতে মিউচুয়াল ফান্ডটির ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হবে, সেসব বিষয়ে আজ এফবিসিসিআইয়ের বৈঠকে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
যোগাযোগ করা হলে ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজারকে স্থিতিশীল করতে এরই মধ্যে বিএপিএলসি বেশ কিছু সুপারিশ করেছে। আমরা সেসব সুপারিশের সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
এর আগে বাজারে সমর্থন দিতে পাঁচ হাজার কোটি টাকার একটি মিউচুয়াল ফান্ড গঠন করা হয়। ফান্ডটির মূল উদ্যোক্তা ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। তবে এখনো ফান্ডটির ইউনিট বিক্রি শুরু হয়নি।
News Source

Bangladeshi Fish exporters afraid of incurring Tk 1b loss

Local fish exporters expressed apprehension of incurring loss of more than one billion taka due to the government's decision to cut cash incentive for the country's third largest foreign currency earning sector, officials said.

They said if the government discontinues the enhanced rate on ceiling, the fish exporters will incur a loss of around Tk 1.0 billion in the current fiscal (2011-12), as their production cost would increase.

The government has withdrawn the enhanced 25 per cent cash incentive on ceiling price and decided to continue the support to the fisheries export sector at the earlier rate, they added.

"The sector will face a setback for losing competitiveness in the global market," President of Bangladesh Frozen Food Exporters Association (BFFEA) Kazi Shahnewaz told the FE Wednesday.

Export growth of the sector will retard in the current fiscal, as the cash support directly helped the fish growers, he added.

On April, the Prime Minister's Office formed a committee, headed by the PM's Economic Adviser Dr Mashiur Rahman, to help the frozen food exporters iron out the problems they are facing following the global recession.

The committee recommended a number of suggestions for boosting the sector's growth, including providing cash support on invoice value from July 2011. It also suggested that fixed price could be raised from 25 to 35 per cent for providing incentive as an interim adjustment for the export of April to June of 2010-11 fiscal.

As part of the recommendations, the government raised the cash incentive on ceiling to $4.74 per pound for shrimp from $3.79 and $1.38 per pound for white and other fishes from $1.10 for an interim period of April to June.

"We bought fish considering our cost on the basis of 25 per cent enhanced rate of price," managing director of Ark Seafood Ltd Mohammad Aminullah said.

Our cost of production has gone up following high interest rate of banks, he said, adding that the decision of cutting the support will hinder the export growth.

An exporter used to get $3.79 for per pound of shrimp and $1.10 for per pound of white and other fishes. According to the recommendations, the exporters are expected to get the cash support on the actual rate of invoice value from this July, he also said.

Instead of launching the actual rate of invoice value the government suddenly cut the increased support, he added.

The government started providing cash incentive at the rate of 10 per cent from 2002-03 fiscal and raised it to 12.5 per cent in 2009-10 fiscal to overcome the aftermath of global financial crisis, an exporter said.

"It helped the sector overcome the crisis and pushed up the export growth," he said, adding that it also encouraged the farmers, as the cash support go directly to them.

The country fetched $445.18 million in 2009-10 fiscal, marking a negative growth of 2.0 per cent, and $625.04 million in 2010-11 fiscal, making a robust growth of over 40 per cent, he added.

"It happens due to the government's assistance, but in the previous fiscal, the government cut 2.5 per cent cash incentive and raised the ceiling rate for the last three months."

"If the government discontinues the support, we are going to incur a loss of around Tk 1.0 billion in the current fiscal," he added.
Financial Express

New UK-affiliated co makes debut in securities market training

Capital Institute of Finance & Investment (CIFI), a new professional company affiliated with UK-based Chartered Institute for Securities & Investment (CISI) has made its debut in the country to create a pool of skilled human resource through imparting professional education and training.

CISI is the largest professional body for the securities and investment industry providing 40,000 examinations per year in 49 countries with learners from 89 countries.

"CIFI will offer the globally certified education to the learners in the financial and securities market of Bangladesh," said A Sabur Chowdhury, managing director of CIFI.

Meanwhile, Arwa Tapia, regional head (South Asia and Mauritius) of CISI recently visited Bangladesh and held introductory meetings with Securities and Exchange Commission (SEC), Dhaka Stock Exchange (DSE) and Bangladesh Bank.

"My meetings with the SEC, DSE and BB were very encouraging and I emphatically convinced them on creating a skilled human resource (HR) to keep pace with the growing securities and financial market here," Ms Tapia told the FE in an interview.

In testimony to Ms Tapia's assessment, Bangladesh securities market witnessed a phenomenal growth in recent years with as many as 11 private asset management companies (AMCs) in operation.

She put a thrust on creating skilled HR saying this is the right time to start the affiliated functions of CISI in Bangladesh.

Commenting on the recent rowdy demonstrations against the price fall of shares in the Bangladesh market, she said all these happened due to unawareness and lack of education among the investors.

"Had there been professional education among the investors and stock market operators, the situation would have been different," she asserted.

"We want to contribute to the real growth of Bangladesh securities market since CISI has not expanded in India, Pakistan and Sri Lanka and keen to establish presence here only," she added.

She said the growing securities market of Bangladesh will need lot of professionals with the diversification of its portfolio.

The CISI works for all those involved in advising, dealing, settlement, risk management, IT and compliance of securities and investments.

The company's clients come from a wide variety of firms and organizations that deliver services in wealth management, investment banking, asset management, custody and settlement, foreign exchange, commodity trading, Islamic finance, consultancy, central banking and national regulation.

The CISI was established in 1992 when members of the London Stock Exchange decided a not-for-profit organization is needed to promote high levels of professional excellence, integrity and ethics.

A local private university-Southeast University- will work with CIFI to provide local training services to the professional students with the courses provided by CISI.

Regarding generating revenue, the CIFI said for every CISI exam booked in Bangladesh, CIFI will receive 15 per cent for the first 150 students and subsequently 20 per cent for anything over 150 students.
Financial Express

SEC bars large-scale distribution of pvt placement shares at Dhaka Stock Market

The securities regulator has imposed restriction on mass-scale distribution of private placement shares in a desperate move to restore discipline in the country's stock market, officials said.

At the same time, the Securities and Exchange Commission (SEC) has imposed lock-in on the sale of allotment letters of private placement shares to contain the competition to raise the prices of such shares through transfer.

The SEC has incorporated these two major provisions into its approved guideline on private placement shares, which is likely to be formally disclosed today (Thursday).

"We have imposed restriction on the largescale transfer of private placement shares for the sake of market discipline," a top SEC official told the FE.

The official said placement shares have been sold to thousands of people, even to grocers and drug sellers. "As a result, an informal market has been formed outside the main stock market," the official said.

Meanwhile, sources said a kerb market of placement shares was set up in the office of a business group in the city's Banoshri area, where placement shares worth about Tk 10 billion were transacted over a period of one year.

Country's prominent figures including members of parliament (MPs), top government officials, top executives of different brokerage firms and even cultural personalities, made investment in placement shares.

The SEC official said in India, the placement shares of a company cannot be distributed among more than 49 persons. "The sponsors can raise their company's capital distributing placement shares among some more people if they feel such a necessity, which will face no regulatory bar," the official added.

He said, the regulator has imposed lock-in on the allotment letters of placement shares so that such shares cannot change hands.

Earlier, placement shares used to change hands frequently as there was no restriction on this mechanism.

The SEC official expressed his optimism that the ill-competition of distributing placement shares would be reduced and the kerb market would disappear as well.

The SEC official said a section of people want the discontinuation of the "placement shares" distribution system.

"But we do not think so, as I cannot cut off my head to get rid of a headache. I must have to concentrate on the healing of my headache," he said.

He said the regulator has formulated the guideline on placement shares where only big investors would be able to make investment.

"As a result, the rich investors will have to bear the possible risks in purchasing such shares and general people will not be affected anyway by such transactions ," the SEC official said.

Citing the example of the United States of America, the official said in that country one cannot purchase placement shares if his or her net income is below one million dollar a year.

Meanwhile, the market experts have welcomed the regulatory move to bring in discipline in the market for the sake of investors and market as well.

"I am very much pleased at the regulatory move. Because, no system can run without maintaining a minimum standard," Reaz Islam, a fund manager, told the FE. Islam said recently, a large amount of money, an estimated Tk 40-70 billion, has been invested in placement shares.

"This money somehow has gone out of the market and triggered the liquidity crisis. That's a sick competition of distributing placement shares which should be controlled by strict regulations," Islam added.

ACI invests Tk 1.1b in plant expansion

Leading drug maker ACI Pharma has started expanding its plants investing Tk 1.10 billion to tap into the growing domestic and overseas markets, a top company official said.

"We've already begun to expand the capacity of our drug manufacturing unit at Narayanganj. Demands of our products have swelled to double-digit this year," said M Mohibus Zaman, the company's chief operating officer.

He said it would boost the company's production capacity as the export market for Bangladeshi drugs is also increasing over the years.

Last year, ACI Pharma's turnover touched to Tk 3.0 billion and it is already supplying drugs throughout the country from its Narayanganj factory.

The drug maker employs more than 2,000 jobs and its shipment of pharma products to some Asian and African countries amounted to US$1.2 million in 2010, Mr. Zaman said.

"Actually, Bangladesh's nearly US$2.0 billion drug market is growing day by day due to demand growth every year. We want to garner a big pie of the growing market," he said.

The ACI chief operating officer said in the first phase, the company has expanded the unit on an 18,500 square feet area beside the existing plant in Narayanganj,

The new unit began manufacturing drugs in July this year, he added.

"The second unit will come into production in March next year and another unit by December 2012," he said.

"Our expanded manufacturing units will cerate nearly 200 new jobs at the factory for making medicine," Mr. Zaman added.

In the planned three new units, ACI will produce oral solid products like tablets and capsules, he added.

Bangladesh, home to nearly 150 million people, has a growing medicine demand, with more than 100 companies are mass-producing drugs to supply in the local market.

Mr. Zaman said his company is also planning to set up another large drug manufacturing unit to grab the potential global markets.

He said the size of the global drug market is estimated at $700 billion. "If Bangladesh can bag one per cent of the market, it can export medicines worth $7.0 billion."

More than a dozen of Bangladeshi drug manufacturing companies export their products to some Asian and African countries after meeting the local demand.

Government data showed that in last financial year 2010-11, the country's drug export rose $44.27 million, an 8.53 per cent growth compared with the previous fiscal.

 ধার করে চলছে রাষ্ট্রীয় মালিকানার চার ব্যাংক


ধার করে চলছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চার ব্যাংক। নাজুক পরিস্থিতিতে পড়েছে মুদ্রাবাজারের মূল ক্রেতা এখন সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক। অথচ কিছুদিন আগেও এই ব্যাংকগুলো ছিল মুদ্রাবাজারে মূল অর্থ জোগানদাতা।
আমানত সংগ্রহের চেয়ে ঋণ বেশি দিয়ে দেওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে মুদ্রাবাজারের সূত্রগুলো জানাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন বাংলাদেশ ব্যাংক চিঠি দিয়ে ব্যাংকগুলোর ভবিষ্যৎ-ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছে।
এদিকে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলও (আইএমএফ) রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোতে সরকারের হস্তক্ষেপে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আইএমএফের একটি মিশন সরকারকে একটি প্রতিবেদন দিয়ে বলেছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চার বাণিজ্যিক ব্যাংক নগদ অর্থের চাপের মধ্যে রয়েছে। সরকারি সংস্থাগুলোকে ঋণ দিতে গিয়েই এই চাপ তৈরি হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ে সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী বাহারুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ বিষয় দেখার দায়িত্ব হচ্ছে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি)। আমি অন্যদের মতো প্রতিদিন ব্যাংকে গিয়ে সুপার এমডি হয়ে বসে থাকি না। পর্ষদ সভায় যাই। তখন সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব এলে ক্ষেত্রবিশেষে আলোচনা হয়। কিন্তু, পর্ষদে নীতিনির্ধারণী বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।’
তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্ক করা চিঠি বাহারুল ইসলাম গতকাল বিকেলেই পেয়েছেন এবং এ বিষয়ে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মতামত দিতে চাননি। আর সোনালী ব্যাংকের এমডিকে ফোন করা হলে তিনি দেশে নেই বলে জানা যায়।
একদিকে সরকার নিজে ব্যাংক খাত থেকে ঋণ করে চলছে। ফলে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রাপ্তিতে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। অন্যদিকে আইএমএফ বলেছে, সরকারি সংস্থার ঋণ দিতে গিয়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোতে নগদ অর্থের চাপ তৈরি হয়েছে। জানা গেছে, পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) জ্বালানি তেল আমদানিতে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোকে অর্থ জোগান দিতে হয়।
তবে এই ব্যাংকগুলোর বর্তমান সমস্যা তাদের আমানতের তুলনায় ঋণ বেশি দেওয়ায় মূলত এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানা যায়।
ঋণ ও আমানত পরিস্থিতি: সূত্র জানায়, সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ শেষে সোনালী ব্যাংকের ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৩ শতাংশ কিন্তু আমানত সংগ্রহে প্রবৃদ্ধি মাত্র ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ। জনতা ব্যাংকের ঋণ প্রবৃদ্ধি ১২ দশমিক ২৩ ও আমানত ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ, অগ্রণী ব্যাংকের ঋণ প্রবৃদ্ধি ২৫ দশমিক ৬৭ ও আমানত ১৪ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং রূপালী ব্যাংকের ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ১৫ এবং আমানতের প্রবৃদ্ধি মাত্র ৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
কাজী বাহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের এমডি আমানতে সুদহার বাড়ানোর প্রস্তাব এনেছিলেন। আমাকে তিনি বলেন, বেসরকারি ব্যাংকের আমানতের সুদ বেশি হওয়ায় আমানত উত্তোলন হয়ে যাচ্ছে। এটা নিয়ে কথা হয়েছে।’
ধার করে চলছে ব্যাংকগুলো: ৬ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সোনালী ব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকে গড়ে প্রতিদিন ৪৮৬ কোটি, জনতা এক হাজার ২৪৬ কোটি, অগ্রণী এক হাজার ১৭৭ কোটি ও রূপালী ব্যাংক ৪৫৬ কোটি টাকা ধার করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শর্ত না মানা: রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর আর্থিক দুর্বলতা থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এদের পৃথকভাবে সমঝোতা চুক্তি আছে। কিন্তু, প্রায়ই এই ব্যাংকগুলো সেই চুক্তির শর্ত মানে না। যেমন-চুক্তি অনুসারে এই ব্যাংকগুলোর ঋণের প্রবৃদ্ধির সীমা বেঁধে দেওয়া আছে। কিন্তু ইতিমধ্যেই অগ্রণী ও জনতা ব্যাংকের ঋণ প্রবৃদ্ধি গত বছরের তুলনায় ১৫ শতাংশের বেশি হয়ে গেছে।
খেলাপি ঋণ পরিস্থিতি: মাঝখানে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও আবার তার অবনতি হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে, গত ছয় মাসে সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ প্রায় ৯৫ কোটি টাকা বেড়ে জুন শেষে হয়েছে প্রায় ছয় হাজার ৯১৯ কোটি টাকা বা ২৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ। জনতা ব্যাংকের এই সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা, হয়েছে এক হাজার ২০৮ কোটি টাকা বা বিতরণ করা ঋণের ৫ দশমিক ১০ শতাংশ। অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছয় মাসে ৩৫১ কোটি টাকা বেড়ে হয়েছে দুই হাজার ৪৩৫ কোটি টাকা বা ১৩ দশমিক ১৬ শতাংশ। তবে রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ এই সময়ে প্রায় ২৯০ কোটি টাকা কমেছে। কিন্তু, কোনো ব্যাংকেরই খেলাপি ঋণ আদায় পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়।
এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক জরুরি ভিত্তিতে একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের নির্দেশনা দিয়েছে ব্যাংকের চেয়ারম্যানদের। সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, অনিয়ম ও দুর্বলতা দূর করতে হবে। ঋণের প্রবৃদ্ধি যেন আমানতের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি না হয়, সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখতে হবে। ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে নিয়ম-কানুন যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে, যাতে খেলাপি ঋণ না বাড়ে।
News Source

CDBL চার্জ কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি

সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) পরিচালনা পর্ষদের সভায় চার্জ কমানোর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। অধিকাংশ পরিচালক অনুপস্থিত থাকায় এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি পরিচালনা পর্ষদ। ফলে আবারও চার্জ কমানোর বিষয়টি
ঝুলে গেছে।
গতকাল বুধবার সিডিবিএলের চার্জ যৌক্তিক পর্যায়ে আনার লক্ষ্যে পরিচালনা পর্ষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু বৈঠকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সভাপতি শাকিল রিজভী, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি সালমান এফ রহমান উপস্থিত ছিলেন না। গুরুত্বপূর্ণ এ তিন সদস্য উপস্থিত না থাকায় চার্জ কমানোর বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদ কোনো সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেনি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে স্বল্প পরিসরের ওই বৈঠকে কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে উপনীত না হওয়ায় আরেক দফা বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে বর্তমান পতনমুখী বাজারের প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনা করে আগামী বৈঠকে চার্জ কমানোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হবে সিডিবিএলের পরিচালনা পর্ষদ।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সভাপতি ও সিডিবিএলের পরিচালক ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, শিগগিরই আরেক দফা বৈঠকের মাধ্যমে চার্জ কমানোর বিষয়টি সুরাহা করা হবে। তবে কবে বা কত দিনের মধ্যে আরেক দফা বৈঠক বসবে সে বিষয়ে তিনি কিছুই জানাননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সিডিবিএলের অন্য এক পরিচালক জানান, সিডিবিএলের মোট চার্জের প্রায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমানো হতে পারে। তবে সেটা আলোচনার ভিত্তিতে। কিন্তু গতকালের বৈঠকে বেশির ভাগ পরিচালক অনুপস্থিত থাকায় ওই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হয়নি।
প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুন সিডিবিএলের পরিচালনা পরিষদের সদস্যদের শেয়ার সংরক্ষণ ও লেনদেনের জন্য বিভিন্ন ধরনের ফি যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনার অনুরোধ জানায় এসইসির চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন। চেয়ারম্যানের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সিডিবিএল পরিচালনা পরিষদের সদস্যরা ৩ জুলাইয়ের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের চার্জ কমানোর ব্যাপারে নীতিনির্ধারণ করা হবে বলে জানানো হয়। এ লক্ষ্যে ৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটিও গঠন করা হয়। কিন্তু বিভিন্ন জটিলতা থাকায় ঘোষিত সময়ের মধ্যে কমিটি বিভিন্ন ধরনের ফি যৌক্তিক পর্যায়ে আনার বিষয়ে কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেনি।
News Source

Wednesday, September 28, 2011

মার্জিন ঋণের বিষয়ে বৃহস্পতিবার ঘোষণা আসবে [decision on margin loan for investors will come thursday]

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের বিষয়ে বৃহস্পতিবার ঘোষণা আসবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি সালমান এফ রহমান।

এছাড়া বাজার থেকে কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকরা একটি নির্দিষ্ট মূল্যে ওই কোম্পানির শেয়ার কিনতে চান বলেও জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার গুলশান ক্লাবে বিএপিএলসির নির্বাহী কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

সালমান এফ রহমান বলেন, "যারা মার্জিন ঋণ নিয়ে শেয়ার কিনেছেন, তারা খুবই সমস্যায় আছেন। একদিকে তাদের শেয়ারের মূল্য কমছে। অন্যদিকে ঋণের সুদ বাড়ছে। এ সমস্যায় যারা আটকে আছেন তাদেরকে বের হওয়ার একটা পথ করে দিতে হবে। আবার মার্জিন ঋণ দিয়ে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোও সমস্যায় আছে।" "অনেক বিনিয়োগকারী আটকে থাকায় পুঁজিবাজার একটু বাড়লেই বিক্রির চাপ আসছে। এতে বাজার পড়ে যাচ্ছে," বলেন তিনি।

তিনি বলেন, "এর সমাধান নিয়ে বিএপিএলসি কাজ করছে। এর সঙ্গে নীতিগত সমর্থন দিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস ও বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন। আগামীকাল ডিএসই বোর্ড মিটিংয়ে বিষয়টা উঠবে। সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ শিল্প ও বনিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) নির্বাহী কমিটির সভাশেষে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রকাশ করা হবে।"

পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট রয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, "তারল্য সংকটের চেয়েও বড় হলো আস্থার সমস্যা।" সালমান এফ রহমান বলেন, "কোম্পানির উদ্যোক্তা/পরিচালকরা বাজার থেকে একটা নির্দিষ্ট দামে ওই কোম্পানির শেয়ার কিনতে চায়। এজন্য এসইসিকে চিঠি পাঠানো হয়েছে।"

তিনি বলেন, "এভাবে শেয়ার কিনতে পারলে একটা নির্দিষ্ট দামের নীচে ওই কোম্পানির মূল্য নামবে না। কারণ একটা নির্দিষ্ট মূল্য দিয়ে শেয়ার কেনার ঘোষণা দেওয়া হবে। এরফলে ওই মূল্যের কমে কেউ শেয়ার বিক্রি করবে না।"  ১৫ থেকে ২০ টা কোম্পানির পরিচালক তাদের নিজস্ব কোম্পানির শেয়ার বাজার থেকে কিনে নিতে চেয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, "বাজারে দারপতন ঠেকাতেই এটা করা হচ্ছে।"

এভাবে কত শেয়ার কেনা হবে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "একটা কোম্পানির পরিচালক বলেছেন, প্রয়োজনে বাজার থেকে তিনি তার কোম্পানির সব শেয়ার কিনে নিতে চান।"
NEWS SOURCE

Tuesday, September 27, 2011

SEC finalises book-building and Placement share amendment for Dhaka Stock Market

The Securities and Exchange Commission on Tuesday announced the final modification in the suspended book-building method, removing the much-debated proposed clause on valuation. The stockmarket regulator finalised the amendment at a meeting with the commission’s Chairman Prof M Khairul Hossain in the chair.
“The commission removed the proposed clause on valuation scrutinising the market stakeholders’ observation, bourses’ opinions and considering the internationally practiced book-building method,” Saifur Rahman, spokesman for the SEC, told journalists after the meeting.
The proposed clause was related to determining the indicative price of shares of a company, which will use the book building system for an initial public offer (IPO), based on the firm's earnings per share (EPS) and net asset value (NAV).
Finalization in the book building amendment means, the system will be resumed after a gazette notification for IPO. The SEC also finalised a draft on amendment of right issue rules and it will be published in the daily newspapers for public opinion. The regulator further completed a guideline on placement, and a notification will be issued soon to this effect, Rahman added.

News Source
 -----------------------------------------------------------------------

বুক বিল্ডিং পদ্ধতি এবং প্লেসমেন্ট সংক্রান্ত নীতিমালা অনুমোদন

 ইস্যু বাতিলের ক্ষমতা এসইসির হাতে রেখে অবশেষে বহুল প্রত্যাশিত সংশোধিত বুক বিল্ডিং পদ্ধতি চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। একই সঙ্গে প্লেসমেন্ট সংক্রান্ত নীতিমালাও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সংস্থাটি। পাশাপাশি রাইট শেয়ার ইস্যু রুল খসড়া নীতিমালা গ্রাহণ এসইসি।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় এসইসির ৪০১তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্তগুলো  নেওয়া হয়েছে। খুব শিগগিরই এ নীতিমালাগুলো গেজেট প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান।

তিনি জানান, সংশোধিত বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে, এনএভি ও পিই রেশিও বাধ্যবাধকতা থাকছে না। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লকইনের সময়সীমা ১৫ দিনের স্থলে ৪ মাস করা হয়েছে।  এছাড়া একক প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের স্থলে ৫ শতাংশ শেয়ার ধারণ করা বিধান রাখা হয়েছে।

সাইফুর রহমান জানান, ইন্ডিকেটিভ প্রাইস অনুসারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ৪০ শতাংশ কোটা থাকবে। চূড়ান্ত ইন্ডিকেটিভ প্রাইস নির্ধারণের ক্ষেত্রে ৬ ক্যাটাগরির কমপক্ষে ২০টি প্রতিষ্ঠানের সমর্থন থাকতে হবে।

নতুন নীতিমালায় নির্দেশক মূল্য ঠিক করতে হলে ৬টি ক্যাটাগরির অন্ততপক্ষে ২০টি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। প্রতি ক্যাটাগরি থেকে অন্ততপক্ষে তিনটি করে প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। একই সময় তারা কি পরিমাণ শেয়ার কিনতে চান, তাও উল্লেখ থাকতে হবে। ইস্যু সাইজ যতক্ষণ ১০ শতাংশ না হবে, তা নির্দেশক মূল্য বলে বিবেচিত হবে ন।

এছাড়া সংশোধনী নীতিমালায় ভ্যালুয়েশন ক্যাপ থাকছে না। অর্থাৎ নির্দেশক মূল্য নির্ধারণে মূল্য আয়ের অনুপাত (পিই রেশ্ওি) ও এনএভির বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে। বুকবিল্ডিং এ অসতে হলে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠান দিয়ে সে কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন অডিট করাতে হবে।

বুকবিল্ডিং সম্পন্ন হবার পরে কোন সন্দেহ হলে বা প্রশ্ন উঠলে এসইসি পুনরায় অডিট, রিভিউ বা বাতিল করতে পারবে।

সংশোধিত নীতিমালায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্যে ৪০ শতাংশ কোটা বরাদ্ধ রাখা হয়েছে। এখন থেকে সম্পদ ব্যবস্থাপক প্রতিষ্ঠাগুলো বিডিং এ অংশ নিতে পারবেন। তবে সংশ্লি¬ষ্ট প্রতিষ্ঠানে বিডকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের স্পন্সর বা পরিচালকের সংশ্লি¬ষ্টতা থাকলে তিনি বিডিং এ অংশ নিতে পারবেন না। তাদের ইস্যু ম্যানেজার কোম্পানিতেও অংশগ্রহণ থাকতে পারবে না।

রাইট শেয়ার ইস্যু রুল খসড়া নীতিমালা গ্রাহণ করা হয়েছে ওই কমিশন সভায়। শিগগিরই এ নীতিমালা সম্পর্কে জনমত যাচাইবাছাই করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারি ও পত্রিকায় বিজ্ঞাপন জারি করা হবে। এ বছরের শুরুতে পুঁজিবাজারে ব্যাপক ধসের পরে বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সঠিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে পদ্ধতিটি স্থগিতের পরে সংশোধনের উদ্যোগ নেয় এসইসি।  তারই ধারাবাহিকতায় এই নতুন নীতিমালা অনুমোদিত হলো।
News Source

 দাম প্রকাশ করে শেয়ার কিনতে চান উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা : সালমান


বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) সভাপতি সালমান এফ রহমান বলেন, বড় মূলধনের কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা একটি নির্দিষ্ট দাম প্রকাশ করে নিজ কোম্পানির শেয়ার কিনতে চান। বাজারের অব্যাহত দরপতন ঠেকাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে এসইসিকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারির অনুরোধও করা হয়েছে। এ ছাড়া নতুন একটি ট্রেডিং বোর্ড চালু করা এবং DSEর সাধারণ মূল্যসূচক নতুন করে গণনারও সুপারিশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশান ক্লাবে বিএপিএলসির নির্বাহী পরিষদের বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
সালমান বলেন, বাজারে তারল্য-সংকট মূল সমস্যা নয়, বিনিয়োগকারীদের আস্থার সংকটই মূল সমস্যা। তিনি আরও বলেন, এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট দাম ঘোষণা করে উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা শেয়ার কিনলে ওই দামের নিচে যাবে না। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা তৈরি হবে এবং ভয়ে শেয়ার বিক্রির প্রবণতাও কমে যাবে। বাজারের দরপতন ঠেকাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
এদিকে গতকাল প্রথম আলোয় ‘সালমান ও রকিবুর শেয়ারবাজারের দায়িত্ব নিলেন!’ শিরোনামে প্রকাশিত খবর সম্পর্কে সালমান বলেন, ‘আমাকে কেউ দায়িত্ব দেয়নি। বিএপিএলসির সভাপতি হিসেবে নিজ দায়িত্বে আমি এটা করেছি। বাজারের খারাপ অবস্থা দেখে আমি এগিয়ে এসেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমি শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছি। এক বৈঠকে রকিবুর রহমানের সঙ্গেও কথা হয়েছে। তিনি বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন।’
সালমান বলেন, ‘আমরা Dhaka Stock Exchange এর General Index পুনর্গণনা চাইছি। এ ছাড়া ডিএসআই সূচক বাদ দিয়ে বিদ্যমান ডিএসই২০ সূচকের স্থলে ডিএসই৩০ সূচক চালুর সুপারিশ করেছি।’
বিএপিএলসির সভাপতি আরও বলেন, ডিএসইতে দ্বিতীয় আরেকটি লেনদেনের বোর্ড হওয়া উচিত। দ্বিতীয় এই বোর্ডে স্বল্প মূলধনের কোম্পানি, জেড ক্যাটাগরি, বি ক্যাটাগরি ও ওটিসি বাজারে থাকা কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন হবে। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য খাতওয়ারি মূল্য আয় (পিই) অনুপাত নির্ধারণ করা যেতে পারে। সংশ্লিষ্ট খাতের কোম্পানির পিই নির্ধারিত ওই অবস্থায় চলে গেলে সাধারণভাবেই দ্বিতীয় ওই বোর্ডে চলে যাবে। আবার পিই নির্ধারিত অবস্থার নিচে নেমে এলে প্রধান বোর্ডে চলে আসবে। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে সব কোম্পানি একই বোর্ডে লেনদেন হয়। এতে বিভিন্ন কোম্পানির অবস্থান জানা বিনিয়োগকারীদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। নতুন বোর্ড চালু হলে বিনিয়োগকারীরা সহজেই সংশ্লিষ্ট কোম্পানির অবস্থা জানতে পারবেন। বুঝে-শুনে বিনিয়োগ করতে পারবেন। আমরা শিগগিরই বিষয়গুলো ডিএসই, সিএসই ও এসইসিকে জানাব।’
মার্জিন ঋণের ব্যাপারে সালমান বলেন, যাঁরা বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন দরপতনের কারণে পোর্টফোলিওতে টাকা কমে যাওয়ায় তাঁরা সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন। বর্তমান অবস্থায় শেয়ার বিক্রি করতে গিয়ে তাঁদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এ ছাড়া ব্যাংক ও লিজিং কোম্পানিগুলোও সমস্যার মধ্যে রয়েছে। এই সমস্যাগুলো সমাধানে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি), বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তাঁরা নীতিগতভাবে এ বিষয়ে একমত হয়েছেন। এ ছাড়া কাল ডিএসইর বোর্ড সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) নেতাদের সঙ্গেও কথা বলব। এরপর সবাইকে একটি স্কিম—এ রাজি করানোর চেষ্টা করা হবে। আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) নির্বাহী কমিটির বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টি প্রকাশ করা হবে।’


NEWS SOURCE

বরিশালে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীর আত্মহত্যা !

বরিশাল শেয়ার বাজারে বিপুল অংকের লোকসানের মুখে নগরীর ফরেস্টার বাড়ি করিম কুটির মানু মিয়ার লেনের বাসায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে নজিবুল হাসান রনি (২৬) নামের এক বিনিয়োগকারী। এদিকে অব্যাহত দরপতনের কবল থেকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বাঁচাতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে নগরীতে মানববন্ধন করেছে শেয়ার ব্যবসায়ীরা।

পারিবারিক সূত্র জানায়, রনি শেয়ার ব্যবসার পাশাপাশি ঠিকাদারী করতো। শেয়ার বাজারের সাম্প্রতিক ধসে তার প্রায় অর্ধকোটি টাকার লোকসান হয়। এছাড়াও পারিবারিক নানা ঝামেলার কারণে সে প্রচণ্ড মানসিক চাপের মধ্যে ছিলো।

এসব কারণে শনিবার রাতে পরিবারের সকলের অগোচরে গলায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে।
NEWS SOURCE

আরেকটি পুঁজিবাজার চান সালমান এফ রহমান! [Salman F Rahman Proposes a new Stock Exchange Small Capital Companies]

পুঁজিবাজারে স্বল্প পরিশোধিত মূলধনী কোম্পানিগুলোর জন্য আরেকটি আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জ করার পরামর্শ দিলেন লিস্টেড কোম্পানিজ অব বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সালমান এফ রহমান।

মঙ্গলবার দুপুরে গুলশান ক্লাবে অ্যাসোসিয়েশনের বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের সামনে এ পরামর্শের কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘স্বল্প পরিশোধিত মূলধনী কোম্পানিগুলোকে এ বাজারে অন্তর্ভূক্ত করা যেতে পারে। তাতে করে বিনিয়োগকারীরা ট্রেড করার সময় কোম্পানির শেয়ার অতিমূল্যায়িত হচ্ছে কি না তা সহজেই বুঝতে পারবে।’

মঙ্গলবার বাজারের নিম্নমুখী অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বাজারকে সাপোর্ট দিতে হবে। এজন্য এসইসিকে কিছু আইন স্থিতিশীল করতে হবে। উদ্যোক্তা পরিচালকরা শেয়ার কিনে যাতে মার্কেটকে সাপোর্ট দিতে পারে, তার জন্য আজকের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ বিষয়টি এসইসিকে লিখিতভাবে জানাব।’

বাংলাদেশ সময়: ১৫২৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১
News Source

মার্জিন ঋণ সমস্যা সমাধানে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ সালমান এফ রহমানের প্রস্তাব

 পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক মন্দার কারণে আটকে পড়া বিপুল পরিমাণ মার্জিন ঋণের কারণে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান ও গ্রাহকদের সমস্যা সমাধানে একটি গ্রহণযোগ্য উপায় নির্ধারণের চেষ্টা চলছে। আটকে পড়া মার্জিন ঋণের দায় গ্রহণের জন্য চার থেকে পাঁচ হাজার কোটি টাকা তহবিল সমৃদ্ধ একটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি প্রতিষ্ঠা নিয়ে ইতোমধ্যেই বাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পৰের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। সকল পৰের কাছ থেকে ইতিবাচক মতামত পাওয়া গেলে শীঘ্রই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে বলে সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ এ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের উদ্যোগে গত সপ্তাহে মার্জিন ঋণ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে আলোচনা শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জসহ বেসরকারী খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে একটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করা হয়। চার থেকে পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল নিয়ে প্রতিষ্ঠিত ওই কোম্পানির মাধ্যমে মার্জিন ঋণের মাধ্যমে কেনা শেয়ারের দায় গ্রহণ করার প্রস্তাব রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যেই স্টক এক্সচেঞ্জ, মার্চেন্ট ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। তহবিল গঠন ও এর কার্যকারিতার ৰেত্রে আইনী দিকও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে সালমান এফ রহমান গত সপ্তাহে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, 'মার্জিন ঋণ নিয়ে সৃষ্ট সমস্যা সমাধানে এসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা হয়েছে। দুই স্টক এঙ্চেঞ্জ ও লিজিং কোম্পানিগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা একটি প্রক্রিয়া ঠিক করার চেষ্টা করছি। বিষয়টি অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে।'
সূত্র জানায়, সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি গঠনের বিষয়ে সালমান এফ রহমান ব্যক্তিগতভাবে প্রায় সব পৰের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁর এই তৎপরতা নিয়ে প্রথম দিকে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই) একাধিক পরিচালক নেতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করছিলেন। ইতোমধ্যেই সালমান এফ রহমান ওই পরিচালকদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেছেন। গত শনিবার সন্ধ্যায় এ বিষয়ে আলোচনার জন্যই ডিএসইর দুই সাবেক সভাপতির সঙ্গে বৈঠক করেন। আগামীকাল (বুধবার) পরিচালনা পর্ষদ সভায় মার্জিন ঋণ সংক্রানত্ম উদ্যোগের বিষয়ে ডিএসইর অবস্থান নির্ধারিত হতে পারে।
এদিকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যনত্ম মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ এবং মূল ঋণ পরিশোধের জন্য দীর্ঘমেয়াদে সময় নির্ধারণের পৃথক একটি প্রসত্মাব নিয়েও বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা চলছে। এই প্রসত্মাব অনুযায়ী বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপী ঋণ পুনঃতফসিলীকরণের (রিসিডিউল) করার মতো কয়েক বছর ধরে কিসত্মিতে মার্চেন্ট ব্যাংকের মার্জিন ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা রাখা হবে। আর পুনঃতফসিলের তারিখ থেকে ওই ঋণের ওপর কোন ধরনের সুদ আরোপ না করার প্রসত্মাব করা হয়েছে। এছাড়া শেয়ারবাজারে বিপর্যয়ের পর থেকে এ পর্যনত্ম ধার্য করা সব ধরনের সুদ মওকুফের আরেকটি প্রসত্মাবও আলোচনায় রয়েছে।
উলেস্নখ্য, শেয়ারবাজারে বিপর্যয়ের ফলে মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউস থেকে মার্জিন ঋণ নিয়ে শেয়ার কেনা বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি লোকসানের মুখে পড়েছেন। বাজার দর যে অবস্থানে নেমেছে তাতে শেয়ার বিক্রি করে ঋণ শোধ করতে গেলে বিনিয়োগকারীর নিজের টাকার প্রায় পুরোটা চলে যাবে। গত ফেব্রম্নয়ারিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে মার্চেন্ট ব্যাংকের কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফের বিষয়টি আলোচনায় এসেছিল। তবে পরবর্তীতে এ বিষয়ে কোন পৰই বিষয়টি নিয়ে আর অগ্রসর হয়নি। তবে সম্প্রতি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) হিসাবধারী বিনিয়োগকারীরা লিখিতভাবে সুদ মওকুফের জন্য আবেদন জানিয়েছেন। পাশাপাশি সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) দেয়া স্মারকলিপিতেও আইসিবি ইনভেস্টরস ফোরামের পৰ থেকে বাজার ধস থেকে শুরম্ন করে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যনত্ম মার্জিন ঋণের ওপর আরোপিত সকল সুদ মওকুফের দাবি জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, ১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজার ধসের পর রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি ৰতিগ্রসত্ম বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করেছিল। এতে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী বড় অঙ্কের ক্ষতির হাত থেকে রৰা পেয়েছেন। পাশাপাশি আইসিবির পৰেও আটকে যাওয়া ঋণ আদায় সহজ হয়েছিল।
দৈনিক জনকন্ঠ - মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১

মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর প্রতি অবিচার করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড - Professor Abu Ahmed

শেয়ারবাজারে মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর এখন ভয়ানক দুর্দিন। কোনো বিনিয়োগকারীই মিউচুয়াল ফান্ড কিনে লাভ করতে পারেনি। যারা ফান্ডের নিট সম্পদ বা এনএভি অপেক্ষা বেশি মূল্যে কিনেছে, তারাও মার খেয়েছে। যারা পরে বুঝেশুনে এনএভির নিচে কিনেছে, তারাও মার খেয়েছে। এর মূল কারণ হলো শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের অব্যাহত পতন। প্রায় সব মিউচুয়াল ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপকরা (Asset Management Company) সংগৃহীত অর্থের ৯০ শতাংশ দিয়ে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ার কিনেছে। যতই ওইসব ধারণকৃত শেয়ারের বাজার মূল্য কমছে, ততই ওইগুলোর পেছনে নিট সম্পদের সমর্থন বা এনএভিও কমে যাচ্ছে। যেসব ব্যবস্থাপক বাজারের গতিকে শুদ্ধভাবে পড়তে সক্ষম হয়েছিল, তারাই যথাসময়ে শেয়ার বেচে কিছু টাকা বাঁচাতে পেরেছে মাত্র। তাদের ব্যবস্থাকৃত ফান্ডগুলোর এনএভি ভালো থাকার কথা। অন্য যারা অতি চড়া মূল্যের বাজারে প্রবেশ করে মানুষ থেকে সংগৃহীত অর্থ শেয়ারে বিনিয়োগ করেছে এবং বাজার বাড়বে সে আশায় বসে ছিল, তারা ব্যর্থ ফান্ড ম্যানেজার বলে এরই মধ্যে প্রমাণ দিয়েছে। তবে সত্য হলো, বর্তমান অবস্থায় ইউনিট খরিদকারীদের তথা ফান্ডে অর্থ জোগানদাতাদের পক্ষে কোন ফান্ড ম্যানেজার কত মূল্যে কোন শেয়ার কিনেছে, তা জানার উপায় নেই। কারণ পুরো পোর্টফোলিও দেখানোর বাধ্যবাধকতা রেগুলেটর এসইসি করেনি। ফলে রেগুলেশন শর্তানুযায়ী, ক্রেতারা ফান্ডগুলোর শুধু ইউনিটপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য বা এনএভি জানে প্রতি সপ্তাহে। এনএভি হিসাব করা হয় শেয়ার সংখ্যাকে বর্তমান মূল্য দ্বারা গুণ করে। ফলে যে ফান্ড ম্যানেজার বোকার মতো ক্রয়কৃত শেয়ার ধরে বসে থাকেন, তাদের ম্যানেজকৃত ফান্ডগুলোর এনএভি শেয়ারবাজার পতনের সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে। আর এতে বিনিয়োগকারীরা শুধু অর্থ হারাতে থাকে। সে জন্যই সারা বিশ্বে মিউচুয়াল ফান্ড এবং অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির Rating ও Ranking হয়। তাতে কে কতটা দক্ষ, সে ব্যাপারে ইউনিট ক্রয়কারীরা একটা ধারণা পায়।
বাংলাদেশে প্রথম থেকেই মিউচুয়াল ফান্ডকে ভুলভাবে বিনিয়োগকারীদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। অধিকাংশ বিনিয়োগকারী মিউচুয়াল ফান্ড বা এমএফগুলোকে কোম্পানির শেয়ার মনে করেছিল। ফলে তারা এগুলোর অন্তর্নিহিত মূল্য বা সম্পদ মূল্য সম্বন্ধে মোটেই ভাবেনি। আর সে জন্যই ২০০৯-এর জুনে বাজারে প্রবেশ করে আয়েশা আকতার ১৫ টাকার এনএভির এমএফ খরিদ করেছে ৫৫ টাকায়। পরে সে ভুল বুঝতে পেরে ইউনিটগুলোকে ২৫ টাকায় বেচে তার অর্ধেক পুঁজি রক্ষা করতে পেরেছিল। আয়েশার সেই এমএফের বর্তমান বাজার মূল্য মাত্র ১০ টাকা। তার মানে আয়েশা পুঁজি হারিয়েছে; কিন্তু আরও পুঁজি হারানো থেকে নিজেকে রক্ষা করেছে। এমএফগুলো সাধারণত স্মার্ট ইনভেস্টররা কেনে না। এগুলো হলো আয়েশাদের মতো হাউসওয়াইফদের জন্য, যারা শেয়ারবাজারের নির্দিষ্ট শেয়ারের ফান্ডামেন্টালস বের করে শেয়ার কিনতে অক্ষম। আর এগুলো নিরাপদ এ অর্থে যে, এসব এমএফ কম ওঠানামা করে। ধরে নেয়া হয়, সম্পদ ব্যবস্থাপক অতি দক্ষতা ও সততার সঙ্গে আয়েশার মতো বিনিয়োগকারীদের থেকে নেয়া অর্থ ব্যবহার করবে এবং বছরশেষে ইউনিটপ্রতি একটি ভালো মুনাফা দেবে— যা ব্যাংক অথবা সঞ্চয়পত্রের সুদের হারের থেকে বেশি। যেহেতু এটা সাধারণ লোকদের বিনিয়োগ হাতিয়ার, সে জন্য এমএফের মূল্যের একটি সরলীকৃত সমীকরণ আছে, যা এই রূপ— Pmf=NAV±10%NAV। তবে এ ফর্মুলা সবসময় খাটে না। আজকে খারাপ বাজারে অনেক এমএফ এনএভির ১০ শতাংশের অনেক নিচেও বিক্রি হচ্ছে। এটা এ জন্যই পাছে এমএফগুলো আরও এনএভি হারায়। যাহোক, এখন অন্য কথায় আসি। সাধারণ লোক তো মিউচুয়াল ফান্ড বা এমএফগুলো কিনে চিন্তার বাইরে মার খেয়েছে। কিন্তু প্রতি বছর ইউনিটপ্রতি একটা মুনাফা পেয়েও যে কয়েক বছরে বিনিয়োগকৃত অঙ্ক পুষিয়ে নিতে পারছে, সে আশাটাও দেখছে না। এর অন্য কারণ হলো, রাজস্ব বোর্ডও এমএফগুলোর প্রতি বৈরী অবস্থান গ্রহণ করেছে। তারা তিন স্তরে এমএফগুলোর আয়ের ওপর ট্যাক্স বসিয়েছে। প্রথমত, এমএফগুলো যেসব কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে ডিভিডেন্ড পায়, সেসব কোম্পানি তো তাদের নিট আয়ের ওপর ২৭-৪২ দশমিক ৫ শতাংশ করপোরেট আয়কর রাজস্ব বোর্ডকে দিচ্ছে। অন্য কথায় ইউনিট খরিদকারী তথা এমএফের সাবসস্ক্রাইবারদের অর্থ দিয়ে সম্পদ ব্যবস্থাপক যে কোম্পানির শেয়ার কিনল, সে কোম্পানি তো প্রকৃত অর্থে ইউনিটধারীদের অর্থ দিয়েই ব্যবসা করল এবং সেই ব্যবসার আয় থেকে ২৭-৪২ দশমিক ৫ শতাংশ কর নেয়া হলো। দ্বিতীয়ত, যখন এমএফগুলোর বার্ষিক লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়, তখন সেই লভ্যাংশ থেকেও ১০ শতাংশ কর কেটে নেয়া হচ্ছে। আর এই কর্তনের পর ব্যক্তি যখন আয়টা হাতে পায়, তখন তাকেও আরও ১০ থেকে ২৫ শতাংশ এ আয়ের ওপর পুনঃট্যাক্স দিতে হবে। যেকোনো বিবেচনায়ই এটা ডবল ট্যাক্সেশনের শামিল। অনেক দেশেই একই আয়ের দ্বিতীয়বার ট্যাক্স দেয়ার বিধান বহু আগেই উঠে গেছে। 
আমাদের এ অর্থনীতিতে একই আয়ের ওপর দুবার ট্যাক্স বসানোর প্রচলনটা এখনো আছে। বিষয়টি আরও ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের এখানে এমএফগুলো যখন কোম্পানি থেকে ডিভিডেন্ড লাভ করে, তখন কিন্তু বেশি আর কম ২৫ শতাংশ ট্যাক্স দিয়েই গ্রহণ করছে। এ দেয়াকে তো ইউনিটহোল্ডারদের পক্ষ থেকে ফাইনাল ট্যাক্স দেয় হিসেবে গ্রহণ করা উচিত ছিল। বর্তমান রাজস্ব নিয়মের ফলে যারা সরাসরি কোম্পানির শেয়ার কিনছে, তারা কিন্তু কম ট্যাক্স দিচ্ছে। কারণ তাদের ক্ষেত্রে উেস ১০ শতাংশ কর্তন করা হয়। পরে তারা ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্নের সঙ্গে এই ১০ শতাংশকে সমন্বয় করে যদি বাড়তি কর দিতে হয়, দিয়ে দেয়। আর একই ব্যক্তি এমএফের ইউনিট খরিদ করলে তাকে আরও একটি অতিরিক্ত স্তরে ট্যাক্স দিতে হচ্ছে। আমি আশা করি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এ বৈপরীত্যটা লক্ষ করবে এবং এমএফের আয়কে ট্যাক্স ফ্রি ঘোষণা করবে। ব্যক্তি এমএফ থেকে লভ্যাংশ পেলে সেটা আয়করের আওতায় আনা যেতে পারে। কিন্তু এমএফ নিজে যখন কোম্পানি থেকে আয় গ্রহণ করে, সে আয়কে ট্যাক্স নেটের বাইরে রাখা হোক। এমনিতে আমাদের সমাজে বড়লোকরা বিপুল ট্যাক্স সুবিধা পাচ্ছে। তারা দেড় কোটি টাকার গাড়িতে চড়ে ট্যাক্স কত দিচ্ছে, সেটা রাজস্ব বোর্ড জানার কথা। যারা বছর বছর প্লট-ফ্ল্যাট কিনছে, তারাও কি সম্পূর্ণভাবে ২৫ শতাংশ হারে ট্যাক্স দিয়ে ওইসব সম্পত্তি কিনছে? যাদের বৈধ আয়ের উত্স নেই, তারা কী করে এ সমাজে এত সম্পত্তির মালিক হচ্ছে? সম্পত্তি ও আয়ের বৈধতা সম্বন্ধে জিজ্ঞাসিত না হলে সমাজে দুর্নীতি বাড়বে। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে আয়েশা আকতারদের, যারা সঞ্চয়ের টাকা এমএফের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে খাটিয়েছে। আমি রাজস্ব বোর্ডকে অনুরোধ করব সহজ ট্যাক্সের ক্ষেত্রগুলোয় আরও ট্যাক্স না বসিয়ে অন্য দুষ্ট লোকেরা কীভাবে রাতারাতি গাড়ি-বাড়ির মালিক হচ্ছে, সে বিষয়গুলো বেশি নজরদারিতে আনার জন্য।


Bonik Barta 27th Sept 2011

Life insurers want to invest more in Dhaka stocks

Life insurance companies are likely to increase their capital market exposure by investing their idle funds in primary shares and have decided to request the capital market regulator to allot a quota of the primary shares for them.
Leaders of the Bangladesh Insurance Association are scheduled to sit with the Securities and Exchange Commission today to discuss the issue, said BIA sources.
The country’s 17 life insurance companies at the moment have a total investment of Tk 1,075 crore in the stock market, while Tk 3,875 crore more are lying idle that can be invested in stocks.
‘As per the rule, life insurance companies can invest up to 70 per cent of their deposit, of which a maximum of 30 per cent can be invested in securities,’ said Sandhani Life Insurance Company managing director Ahsanul Islam.
‘Against the backdrop of the liquidity crisis in the capital market, we have decided to increase our capital market exposure as we have found the price level lucrative enough,’ said Ahsanul, who is also a senior vice-president of the Dhaka Stock Exchange Ltd.
‘At present, we are looking forward to the primary market as operating in the secondary market will require more logistic support,’ he said.
The capital market of the country has been suffering from a severe liquidity crisis for long. To solve the problem, the SEC sat with the stakeholders, who suggested increasing capital market exposure of insurance companies as they had plenty of idle reserves.
News Source

Sunday, September 25, 2011

বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেয়ার প্রস্তাব করবে DSE

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের বিষয়টি মাথায় রেখে ক্ষতিপূরণ দেয়ার প্রস্তাব করবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। যেসব বিনিয়োগকারী মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে শেয়ার ক্রয়ের বিপরীতে ঋণ (মার্জিন লোন) নিয়েছে তাদের ঋণের সুদ মওকুফের সুপারিশ করা হবে। এ ছাড়া শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা একদিন কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে শেয়ার ক্রয়ে আর্থিক সমন্বয় (ফিন্যান্সিয়াল নেটিং) সুবিধা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই।
গতকাল ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আজ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) এসব প্রস্তাব পাঠাবে ডিএসই। এসইসি এসব ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী বণিক বার্তাকে বলেন, পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। সাম্প্রতিক ধসে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ জন্য ডিএসইর পক্ষ থেকে মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ করার প্রস্তাব করা হবে। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের হয়তো নামমাত্র ফি দিতে হবে। যাতে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোও তাদের পরিচালন ব্যয় মেটাতে পারে। তারাও যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
তিনি বলেন, বাজারের লেনদেন কমে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করে শেয়ার নিষ্পত্তির সময়সীমা একদিন কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এসইসি এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এ ছাড়া শেয়ার ক্রয়ে আর্থিক সমন্বয় সুবিধা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এক কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে সঙ্গে সঙ্গেই অন্য কোম্পানির শেয়ার যাতে কেনা যায় এ জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে।
এসইসির সঙ্গে গত সোমবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জ এসব ব্যাপারে আলোচনা করে। ওই বৈঠকে এসইসিও ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে গত সোমবার অব্যাহত দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ ও সিডিবিএলের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসে এসইসি। এসইসি, ডিএসই, সিএসই ও সিডিবিএলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সিডিবিএলও লেনদেনের সময়সীমা কমিয়ে আনার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব দেখায়। তারা জানায়, একদিন কম হলেও গ্রাহকদের হিসাবে শেয়ার বুঝিয়ে দেয়া সম্ভব হবে।
‘এ’ শ্রেণীর শেয়ারের জন্য ম্যাচিউরিটির সময় তিন দিনের পরিবর্তে দুই দিনে নামিয়ে আনার কথা উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে শেয়ার কেনার তিন দিন পর তা ক্রেতার বিও হিসাবে আসে। চতুর্থ কার্যদিবসে তা বিক্রি করা যায়। এমনকি ‘জেড’ শ্রেণীর শেয়ার ক্রয় করলে ম্যাচিউর্ড হতে ১০ দিন লেগে যায়। এটি অনেক পুরাতন পদ্ধতি। এ সময় আরও কমিয়ে আনতে হবে। প্রয়োজনে একদিনেই ক্রেতার হিসাবে তা বুঝিয়ে দিতে হবে। এতে লেনেদেনে মন্দাভাব কাটবে ও বাজারে গতিশীলতা ফিরবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। 
যেকোনো শেয়ারে নেটিং (সমন্বয়) সুবিধা দেয়ার প্রস্তাব করা হয়। বর্তমানে শুধু বিও হিসাবে নগদ টাকা থাকলেই শেয়ার কেনা যায়। নেটিং করে যেন যেকোনো ক্যাটাগরির শেয়ার কিনতে পারে, এ বিষয়ে এসইসির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিষয়গুলো বিবেচনার আশ্বাস দেয়া হয়।

http://bonikbarta.com/2011-09-15/news/details/6496.html

বুকবিল্ডিং পদ্ধতি- ২৭শে সেপ্টেম্বর সিদ্ধান্ত : Book Building Method Finalization for Dhaka Stock Market


 চলতি মাসেই বহুল আলোচিত বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধনী চূড়ান্ত হচ্ছে। সম্প্রতি এ আইনের চূড়ান্ত খসড়ার জনমত যাচাইয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
জনমত যাচাই ও প্রস্তাবিত খসড়ার বিভিন্ন দিক যাচাই-বাছাই শেষে চলতি মাসেই বুকবিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধনে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) সূত্রে জানা গেছে।
আগামী ২৭শে সেপ্টেম্বর কমিশন সভায় প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এসইসি সূত্রে জানা যায়, বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধনী চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে ইতিমধ্যেই তিনবার বৈঠকে বসেছেন কমিশনের সদস্যরা।
বৈঠকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধন বিষয়ক চূড়ান্ত খসড়ার বিভিন্ন দিক নিয়ে পর্যালোচনা হয়েছে। পাশাপাশি এ সংক্রান্ত জনমতকেও গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সবকিছু পর্যালোচনা করেই আইনটি চূড়ান্ত করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ৩রা সেপ্টেম্বর বুকবিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধন বিষয়ক চূড়ান্ত খসড়ায় জনতম যাচাইয়ের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয় এসইসি।
বিধি অনুযায়ী পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দিন থেকে পরবর্তি ১৫ দিন অর্থাৎ ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংশোধনী বিষয়ে জনমত যাচাই করা হয়। এরপরই এ আইনটি সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এসইসি’র একজন শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত ১৭ই আগস্ট স্টেকহোল্ডররা বিরোধিতা সত্ত্বেও শেয়ারের প্রাথমিক নির্দেশক মূল্য (ইনডেকেটিভ প্রাইস) নির্ধারণে সর্বোচ্চ সীমা আরোপের শর্ত রেখেই আলোচিত বুকবিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধন বিষয়ক চূড়ান্ত খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেয় এসইসি।
তবে এ পদ্ধতিতে আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে কোম্পানির প্রসপেক্টাস পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য যে বিশেষ কমিটি গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছিল তা প্রত্যাহার করে কমিশন।
বাজার বিশ্লেষকরা বলেছেন, শেষ পর্যন্ত এসইসির প্রস্তাব গ্রহণ করা হলে, আইপিওর মাধ্যমে কোন কোম্পানির শেয়ার অতিমূল্যায়িত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না এবং ভাল মৌলভিত্তির কোম্পানি তার শেয়ারের যৌক্তিক মূল্য পাবে। এর মাধ্যমে বুকবিল্ডিং পদ্ধতি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিতর্কেতও অবসান হবে বলেও মনে করেন তারা।
এসইসির প্রস্তাব অনুযায়ী, এ পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) মূল্য নির্ধারণের প্রথম ধাপে নির্দেশক মূল্য কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয়ের (ইপিএস) ১৫ গুণ এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্যের (এনএভি) তিনগুণের বেশি বা উভয়টির মধ্যে যেটি কম তার বেশি হতে পারবে না।
চলতি বছরের ১৭ই আগস্ট কমিশনের বৈঠক শেষে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসইসি’র মুখপাত্র সাইফুর রহমান জানান, খসড়া অনুমোদনের পর শিগগিরই বুকবিল্ডিং পদ্ধতি সংক্রান্ত খসড়া পত্রিকায় জনমত যাচাইয়ের জন্য প্রকাশ করা হবে।
জনমত যাচাইয়ের পর পাবলিক ইস্যু রুলস ২০০১ সালের এই সংশোধন অর্ন্তভুক্ত হবে। শেয়ারবাজারে বড় ধরনের বিপর্যয়ের প্রেক্ষাপটে গত ২০শে জানুয়ারি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের অতি মূল্যায়নের বিষয়টি আলোচনায় আসে।
বৈঠকে বলা হয়, বুকবিল্ডিং পদ্ধতি ব্যবহার করে অনেক কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসার আগেই শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্য নির্ধারণ করছে। এর ফলে বাজার থেকে অতিরিক্ত অর্থ স্থানান্তরিত হয়ে যাচ্ছে।
বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ার দর নির্ধারণ অতিমূল্যায়িত হয়ে পড়ছে- এমন অভিযোগের ফলে সরকারের নির্দেশে এসইসি গত ২০শে জানুয়ারি থেকে এ পদ্ধতিতে আইপিও অনুমোদন বন্ধ রেখেছে। পরে দেশীয় প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখে এসইসি এ পদ্ধতি সংশোধনের জন্য নতুন একটি খসড়া বিধি তৈরি করেছে।
কমিশন আশা করছে, আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে বুক বিল্ডিং পদ্ধতির চূড়ান্ত সংশোধন করা সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, জানুয়ারিতে বুকবিল্ডিং পদ্ধতি সাময়িক স্থগিত করার আগে অন্তত ৪৮টি কোম্পানি এ পদ্ধতিতে শেয়ার বিক্রি করে কয়েক হাজার কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করতে প্রাথমিক প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। শেষ পর্যন্ত এ পদ্ধতির ত্রুটি সংশোধন করা হলে আগামী কয়েক মাসে একের পর এক নতুন কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পথ উন্মুক্ত হবে। এতে শেয়ারবাজাারে দীর্ঘদিনের অস্থিরতা কাটিয়ে নতুন করে প্রাণ সঞ্চার হবে বলেও আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে : Trade deficit facing Bangladesh


আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি এবং অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও আমদনি বাড়ার কারণে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, গত ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৩২ কোটি ৮০ লাখ ডলার।
শতকরা হিসেবে আগের অর্থবছরের তুলনায় বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে ৪২ শতাংশ। ২০০৯-১০ অর্থবছরে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৫১৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রমতে, বাণিজ্য ঘাটতির আরেকটি অন্যতম কারণ হচ্ছে সেবাবাণিজ্যে ঘাটতি। গত অর্থবছরে সেবা খাতে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৩৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এটা এর আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় দ্বি-গুণ। অর্থাৎ পর্যটন, বীমা ও ব্যাংকিং ইত্যাদি খাতে বৈদেশিক ব্যয় আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯-১০ অর্থবছরে সেবা খাতে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ১২৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
এদিকে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ার পাশাপাশি সার্বিকভাবে আর্থিক হিসেবেও ঘাটতি বেড়েছে। গত অর্থবছরে এ হিসাবে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর আগের অর্থবছরে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৬৫ কোটি ১০ লাখ ডলার।
কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ বৈদেশিক বিনিয়োগ ও বৈদেশিক সহায়তা না পাওয়ায় আর্থিক হিসাবে ঘাটতি বেড়েছে বলে সূত্র জানায়।
বাংলাদেশ সময় : ২০০৭ ঘণ্টা , ২৩ সেপ্টেম্বর , ২০১১

তিন বীমা কোম্পানিকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা : Relianceins, Citygenins and Pioneerins

প্রিমিয়াম হার নির্ধারণ নিয়ম অমান্য করায় আরও তিন সাধারণ বীমা কোম্পানিকে ২০ লাখ ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স এবং এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যব¯’াপনা পরিচালক, সংশ্লিষ্ট শাখার শাখা ব্যব¯’াপক ও কর্মকর্তাকে গত মঙ্গলবার এ জরিমানা করা হয়েছে। এর আগে অগ্রণী, পিপলস ও গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে একই অপরাধে জরিমানা করে আইডিআরএ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এসব বীমা কোম্পানি নির্ধারিত প্রিমিয়াম হারের চেয়ে কম প্রিমিয়াম ধার্য করে বীমা ঝুঁকি গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে এলসির বিপরীতে বীমা করতে গিয়ে ব্যাপকভাবে ট্যারিফ রেট সংক্রান্ত নিয়ম ভঙ্গ করছে কোম্পানিগুলো। এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধে আইডিআরএ সার্কুলার জারি করলেও কোম্পানিগুলো তা মানেনি। নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রিমিয়াম ধার্য করার অভিযোগে প্রতিটি বীমা কোম্পানিকে ৫ লাখ টাকা, ব্যব¯’াপনা পরিচালককে ১ লাখ টাকা, শাখা ব্যব¯’াপককে ৫০ হাজার টাকা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। ফলে প্রত্যেকটি কোম্পানিকে সব মিলিয়ে ৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা গুনতে হয়েছে। আইডিআরএ কার্যালয়ে গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এক শুনানিতে এ জরিমানা করা হয়। বীমা আইন-২০১০-এর ১৭, ৬০ ও ১৩০ ধারায় এসব জরিমানা করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের এমডি একেএম সরওয়ার্দি চৌধুরী বলেন, একদিকে গ্রাহকরা কম খরচে কাজ করতে চায়; অন্যদিকে কোম্পানিগুলোর মধ্যেও প্রতিযোগিতা রয়েছে। ফলে অনেক সময় গ্রাহকের চাপে কোম্পানি বাধ্য হয়ে ট্যারিফ রেট বিষয়ক নিয়ম ভাঙতে বাধ্য হয়। তবে এটা অনিয়ম। তিনি বলেন, এ জন্য শুধু কোম্পানিগুলোকে চাপ দিলে হবে না, পাশাপাশি গ্রাহকদেরও আইন অনুযায়ী কাজ করার বিষয়ে উৎসাহিত করতে হবে।
http://businesstimes24.com/?p=2174

SEC approves Janata Bank move to raise paid-up capital

 The Securities and Exchange Commission (SEC) has recently approved the Janata Bank's proposal to raise its paid up capital to Tk 8.125 billion from the existing Tk 5.0 billion by issuing right shares.

According to the SEC approved proposal, the state-owned Janata Bank will issue 31.25 million right shares of Tk 100 each to its existing shareholders.

Janata Bank submitted its proposal to the SEC to raise its paid-up capital by issuing right shares on July 12, 2011 and the SEC approved the same on September 7, 2011.

A top management of the bank said raising the paid up capital will help the bank widen its activities mainly to make greater contributions to the country's continuous economic growth.

The bank was corporatised on 15th November 2007 with the hope to serve the growing and diversified financial needs for the planned economic development of the country.

"Without necessary financial strength a bank which has its network in both the rural and urban areas cannot expand its activities without higher capital base. This enhancement of capital will help boost the bank's capacity to meet the financial needs of clients engaged in various sectors of the economy and, thus, help them make positive contributions.

According to a condition set by the SEC, the Janata Bank will have to raise the capital through right shares within three months from the date of issuance of the SEC's approval letter. The approval would stand cancelled automatically if the Bank fails to raise the additional capital within the deadline.

The regulatory body asked Janata Bank to conduct all transactions in connection with the right share issuance through its own bank accounts.

The SEC also asked the bank to submit with the Registrar of Joint Stock Company and Firms the certified copy of the Return of Allotments of share, banker certificate and bank statement for the amount of capital to be issued.

According to the SEC requirement, the financial statements shall be prepared in accordance with International Accounting Standard (IAS) and audit thereof shall be conducted in accordance with the International Standards of Auditing (ISA), as adopted by Bangladesh.

It asked the bank company to hold annual general meeting in each Gregorian calendar year.

The SEC asked the bank to furnish detailed list of subscribers along with the subscription amount within seven days from expiry of the subscription time.

The bank has made a net profit of Tk 4.91billion in the year 2010, compared with Tk 2.81 billion profit made in the previous year.

The bank has improved its collection of deposits, loan loss and provisioning, disbursement of industrial and agricultural loans, and CSR-related activities.

The bank collected deposits of Tk 28.65 billion in 2010, which was Tk. 16.63 billion in 2009.

The bank had earlier planned to raise Tk 1.0 billion from the capital market throughinitial public offering (IPO). But the SEC is yet to grant permission in this regard.

NBFIs given more time to adjust excess investments in Dhaka stock market

The central bank has extended the time for the non-banking financial institutions (NBFIs) to facilitate adjustment of their investment in stock market, up to a period of two more years, officials said Thursday.

Under the amended provisions, the NBFIs will have to adjust the excess amount of investment in shares by December 31, 2012, instead of earlier scheduled December 31, 2010.

"The central bank has extended the time-period considering the overall situation in the country's stock market," a senior official of the Bangladesh Bank (BB) told the FE.

He also said the BB did not go for any hard-line action, at the end of the previous deadline for adjustment of investment in the capital market by the NBFIs mainly due to the share market crash in December last. 

"We held meetings with at least 12 NBFIs separately in the month of August to know their overall performance including the liquidity position," the BB official said, adding that the central bank has also asked the NBFIs verbally at the meetings to adjust their excess amount of investment in the capital market by December 31 this year. 

"But we did not issue any circular in the connection," he said, adding that at least seven NBFIs are yet to adjust their excess amount of investment in the share market.

Under the Financial Institutions Act -1993, the NBFIs are now allowed to invest in shares up to 25 per cent of their total capital.

The central bank has recently issued a circular in this connection and asked themanaging directors and chief executives of all 30 NBFIs to follow the latestinstructions for adjustment of their excess amount of investment in shares within the extended deadline.

"However, the existing investment level cannot be increased during the extended adjustment period," the BB said in its circular.

The central bank has taken the measure against the backdrop of a persisting falling trend about institutional investments in the capital market as some NBFIs were under pressure to comply with the BB's provisions relating to investment in capital market.

The Bangladesh Leasing and Finance Companies Association (BLFCA) will seek clarification about investment in the capital market by their subsidiaries, brokerage houses and merchant banking wings.

"We need clarification about our subsidiaries whether all of them will be exempted or not -- in order to comply with the BB's provisions relating to investment in share market until December 31, 2012," the BLFCA acting Chairman Asad Khan told the FE. 

He also said the BLFCA expects the same line of instruction from the BB as was issued by it on September 19 last for the commercial banks.

On Monday last, the central bank extended the time-period by one year for adjustment of 'single borrower exposure limit' by the commercial banks for financing the operations of their subsidiaries, brokerage houses and merchant banks.

Under the amended provisions, the banks will have to adjust the excess amount of their loans over the single borrower exposure limits for their respective subsidiaries by December 31, 2012, instead of December 31 this year.

http://www.thefinancialexpress-bd.com/more.php?news_id=150472&date=2011-09-23