The Securities and Exchange Commission on Tuesday announced the final modification in the suspended book-building method, removing the much-debated proposed clause on valuation. The stockmarket regulator finalised the amendment at a meeting with the commission’s Chairman Prof M Khairul Hossain in the chair.
“The commission removed the proposed clause on valuation scrutinising the market stakeholders’ observation, bourses’ opinions and considering the internationally practiced book-building method,” Saifur Rahman, spokesman for the SEC, told journalists after the meeting.
The proposed clause was related to determining the indicative price of shares of a company, which will use the book building system for an initial public offer (IPO), based on the firm's earnings per share (EPS) and net asset value (NAV).
Finalization in the book building amendment means, the system will be resumed after a gazette notification for IPO. The SEC also finalised a draft on amendment of right issue rules and it will be published in the daily newspapers for public opinion. The regulator further completed a guideline on placement, and a notification will be issued soon to this effect, Rahman added.
News Source
-----------------------------------------------------------------------
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় এসইসির ৪০১তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হয়েছে। খুব শিগগিরই এ নীতিমালাগুলো গেজেট প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান।
তিনি জানান, সংশোধিত বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে, এনএভি ও পিই রেশিও বাধ্যবাধকতা থাকছে না। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লকইনের সময়সীমা ১৫ দিনের স্থলে ৪ মাস করা হয়েছে। এছাড়া একক প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের স্থলে ৫ শতাংশ শেয়ার ধারণ করা বিধান রাখা হয়েছে।
সাইফুর রহমান জানান, ইন্ডিকেটিভ প্রাইস অনুসারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ৪০ শতাংশ কোটা থাকবে। চূড়ান্ত ইন্ডিকেটিভ প্রাইস নির্ধারণের ক্ষেত্রে ৬ ক্যাটাগরির কমপক্ষে ২০টি প্রতিষ্ঠানের সমর্থন থাকতে হবে।
নতুন নীতিমালায় নির্দেশক মূল্য ঠিক করতে হলে ৬টি ক্যাটাগরির অন্ততপক্ষে ২০টি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। প্রতি ক্যাটাগরি থেকে অন্ততপক্ষে তিনটি করে প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। একই সময় তারা কি পরিমাণ শেয়ার কিনতে চান, তাও উল্লেখ থাকতে হবে। ইস্যু সাইজ যতক্ষণ ১০ শতাংশ না হবে, তা নির্দেশক মূল্য বলে বিবেচিত হবে ন।
এছাড়া সংশোধনী নীতিমালায় ভ্যালুয়েশন ক্যাপ থাকছে না। অর্থাৎ নির্দেশক মূল্য নির্ধারণে মূল্য আয়ের অনুপাত (পিই রেশ্ওি) ও এনএভির বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে। বুকবিল্ডিং এ অসতে হলে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠান দিয়ে সে কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন অডিট করাতে হবে।
বুকবিল্ডিং সম্পন্ন হবার পরে কোন সন্দেহ হলে বা প্রশ্ন উঠলে এসইসি পুনরায় অডিট, রিভিউ বা বাতিল করতে পারবে।
সংশোধিত নীতিমালায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্যে ৪০ শতাংশ কোটা বরাদ্ধ রাখা হয়েছে। এখন থেকে সম্পদ ব্যবস্থাপক প্রতিষ্ঠাগুলো বিডিং এ অংশ নিতে পারবেন। তবে সংশ্লি¬ষ্ট প্রতিষ্ঠানে বিডকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের স্পন্সর বা পরিচালকের সংশ্লি¬ষ্টতা থাকলে তিনি বিডিং এ অংশ নিতে পারবেন না। তাদের ইস্যু ম্যানেজার কোম্পানিতেও অংশগ্রহণ থাকতে পারবে না।
রাইট শেয়ার ইস্যু রুল খসড়া নীতিমালা গ্রাহণ করা হয়েছে ওই কমিশন সভায়। শিগগিরই এ নীতিমালা সম্পর্কে জনমত যাচাইবাছাই করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারি ও পত্রিকায় বিজ্ঞাপন জারি করা হবে। এ বছরের শুরুতে পুঁজিবাজারে ব্যাপক ধসের পরে বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সঠিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে পদ্ধতিটি স্থগিতের পরে সংশোধনের উদ্যোগ নেয় এসইসি। তারই ধারাবাহিকতায় এই নতুন নীতিমালা অনুমোদিত হলো।
News Source “The commission removed the proposed clause on valuation scrutinising the market stakeholders’ observation, bourses’ opinions and considering the internationally practiced book-building method,” Saifur Rahman, spokesman for the SEC, told journalists after the meeting.
The proposed clause was related to determining the indicative price of shares of a company, which will use the book building system for an initial public offer (IPO), based on the firm's earnings per share (EPS) and net asset value (NAV).
Finalization in the book building amendment means, the system will be resumed after a gazette notification for IPO. The SEC also finalised a draft on amendment of right issue rules and it will be published in the daily newspapers for public opinion. The regulator further completed a guideline on placement, and a notification will be issued soon to this effect, Rahman added.
News Source
-----------------------------------------------------------------------
বুক বিল্ডিং পদ্ধতি এবং প্লেসমেন্ট সংক্রান্ত নীতিমালা অনুমোদন
ইস্যু বাতিলের ক্ষমতা এসইসির হাতে রেখে অবশেষে বহুল প্রত্যাশিত সংশোধিত বুক বিল্ডিং পদ্ধতি চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। একই সঙ্গে প্লেসমেন্ট সংক্রান্ত নীতিমালাও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সংস্থাটি। পাশাপাশি রাইট শেয়ার ইস্যু রুল খসড়া নীতিমালা গ্রাহণ এসইসি।মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় এসইসির ৪০১তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হয়েছে। খুব শিগগিরই এ নীতিমালাগুলো গেজেট প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সাইফুর রহমান।
তিনি জানান, সংশোধিত বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে, এনএভি ও পিই রেশিও বাধ্যবাধকতা থাকছে না। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লকইনের সময়সীমা ১৫ দিনের স্থলে ৪ মাস করা হয়েছে। এছাড়া একক প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের স্থলে ৫ শতাংশ শেয়ার ধারণ করা বিধান রাখা হয়েছে।
সাইফুর রহমান জানান, ইন্ডিকেটিভ প্রাইস অনুসারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ৪০ শতাংশ কোটা থাকবে। চূড়ান্ত ইন্ডিকেটিভ প্রাইস নির্ধারণের ক্ষেত্রে ৬ ক্যাটাগরির কমপক্ষে ২০টি প্রতিষ্ঠানের সমর্থন থাকতে হবে।
নতুন নীতিমালায় নির্দেশক মূল্য ঠিক করতে হলে ৬টি ক্যাটাগরির অন্ততপক্ষে ২০টি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। প্রতি ক্যাটাগরি থেকে অন্ততপক্ষে তিনটি করে প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ থাকতে হবে। একই সময় তারা কি পরিমাণ শেয়ার কিনতে চান, তাও উল্লেখ থাকতে হবে। ইস্যু সাইজ যতক্ষণ ১০ শতাংশ না হবে, তা নির্দেশক মূল্য বলে বিবেচিত হবে ন।
এছাড়া সংশোধনী নীতিমালায় ভ্যালুয়েশন ক্যাপ থাকছে না। অর্থাৎ নির্দেশক মূল্য নির্ধারণে মূল্য আয়ের অনুপাত (পিই রেশ্ওি) ও এনএভির বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে। বুকবিল্ডিং এ অসতে হলে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠান দিয়ে সে কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন অডিট করাতে হবে।
বুকবিল্ডিং সম্পন্ন হবার পরে কোন সন্দেহ হলে বা প্রশ্ন উঠলে এসইসি পুনরায় অডিট, রিভিউ বা বাতিল করতে পারবে।
সংশোধিত নীতিমালায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্যে ৪০ শতাংশ কোটা বরাদ্ধ রাখা হয়েছে। এখন থেকে সম্পদ ব্যবস্থাপক প্রতিষ্ঠাগুলো বিডিং এ অংশ নিতে পারবেন। তবে সংশ্লি¬ষ্ট প্রতিষ্ঠানে বিডকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের স্পন্সর বা পরিচালকের সংশ্লি¬ষ্টতা থাকলে তিনি বিডিং এ অংশ নিতে পারবেন না। তাদের ইস্যু ম্যানেজার কোম্পানিতেও অংশগ্রহণ থাকতে পারবে না।
রাইট শেয়ার ইস্যু রুল খসড়া নীতিমালা গ্রাহণ করা হয়েছে ওই কমিশন সভায়। শিগগিরই এ নীতিমালা সম্পর্কে জনমত যাচাইবাছাই করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারি ও পত্রিকায় বিজ্ঞাপন জারি করা হবে। এ বছরের শুরুতে পুঁজিবাজারে ব্যাপক ধসের পরে বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সঠিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে পদ্ধতিটি স্থগিতের পরে সংশোধনের উদ্যোগ নেয় এসইসি। তারই ধারাবাহিকতায় এই নতুন নীতিমালা অনুমোদিত হলো।
No comments:
Post a Comment