পুঁজিবাজারের ঋণগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের আর্থিক ক্ষতি থেকে দায়মুক্তি দিতে একটি মেয়াদহীন (ওপেন এন্ড) মিউচুয়াল ফান্ড গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ফান্ডটির আকার কী হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে হস্তান্তরযোগ্য এই ফান্ডে উদ্যোক্তারা প্রাথমিকভাবে ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় গতকাল বুধবার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে ফান্ডটির আকার, কারা উদ্যোক্তা হবেন, কীভাবে ফান্ডটি পরিচালিত হবে—এসব নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে বৈঠক করবে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)। সভা থেকে বেশ কিছু সুপারিশও তৈরি করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) উপস্থাপন করা হবে।
ডিএসইর বৈঠকে বাজারের চলমান দরপতন ঠেকাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের নিজ কোম্পানির শেয়ার কেনার বিষয়টিতেও সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কেনা ওই শেয়ারের ওপর তিন বছরের বিক্রয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কথা বলা হয়। তবে উদ্যোক্তারা যাতে বাজারমূল্যের চেয়ে কম দাম প্রস্তাব না করেন, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি ছোট মূলধনের কোম্পানিগুলোর লেনদেনের জন্য আলাদা একটি বোর্ড করার ব্যাপারে একমত হয়েছে ডিএসই।
এর আগে Bangladesh Association of Publicly Listed Companies (BPLC) পক্ষ থেকে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার কেনার ঘোষণা দেওয়া হয়। সংস্থাটির সভাপতি সালমান এফ রহমান সংবাদ সম্মেলন করে একটি নির্দিষ্ট দামে শেয়ার কেনার এই ঘোষণা দেন।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, পুঁজিবাজারে যেসব বিনিয়োগকারী ঋণ নিয়ে শেয়ারে বিনিয়োগ করে বর্তমানে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন, তাঁদের এই ক্ষতির পুরো দায় নেবে প্রস্তাবিত মিউচুয়াল ফান্ডটি। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীর পত্রকোষে (পোর্টফোলিও) থাকা শেয়ারের বিপরীতে মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট বরাদ্দ করা হবে। সেই সঙ্গে পত্রকোষে থাকা বিনিয়োগকারীর শেয়ারের বিপরীতে নেওয়া ঋণের সুদ দুই বছরের জন্য মওকুফ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন জানানো হবে। কী দামের ভিত্তিতে মিউচুয়াল ফান্ডটির ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হবে, সেসব বিষয়ে আজ এফবিসিসিআইয়ের বৈঠকে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
যোগাযোগ করা হলে ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজারকে স্থিতিশীল করতে এরই মধ্যে বিএপিএলসি বেশ কিছু সুপারিশ করেছে। আমরা সেসব সুপারিশের সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
এর আগে বাজারে সমর্থন দিতে পাঁচ হাজার কোটি টাকার একটি মিউচুয়াল ফান্ড গঠন করা হয়। ফান্ডটির মূল উদ্যোক্তা ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। তবে এখনো ফান্ডটির ইউনিট বিক্রি শুরু হয়নি।
News Sourceঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় গতকাল বুধবার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে ফান্ডটির আকার, কারা উদ্যোক্তা হবেন, কীভাবে ফান্ডটি পরিচালিত হবে—এসব নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে বৈঠক করবে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)। সভা থেকে বেশ কিছু সুপারিশও তৈরি করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) উপস্থাপন করা হবে।
ডিএসইর বৈঠকে বাজারের চলমান দরপতন ঠেকাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের নিজ কোম্পানির শেয়ার কেনার বিষয়টিতেও সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কেনা ওই শেয়ারের ওপর তিন বছরের বিক্রয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কথা বলা হয়। তবে উদ্যোক্তারা যাতে বাজারমূল্যের চেয়ে কম দাম প্রস্তাব না করেন, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি ছোট মূলধনের কোম্পানিগুলোর লেনদেনের জন্য আলাদা একটি বোর্ড করার ব্যাপারে একমত হয়েছে ডিএসই।
এর আগে Bangladesh Association of Publicly Listed Companies (BPLC) পক্ষ থেকে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার কেনার ঘোষণা দেওয়া হয়। সংস্থাটির সভাপতি সালমান এফ রহমান সংবাদ সম্মেলন করে একটি নির্দিষ্ট দামে শেয়ার কেনার এই ঘোষণা দেন।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, পুঁজিবাজারে যেসব বিনিয়োগকারী ঋণ নিয়ে শেয়ারে বিনিয়োগ করে বর্তমানে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন, তাঁদের এই ক্ষতির পুরো দায় নেবে প্রস্তাবিত মিউচুয়াল ফান্ডটি। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীর পত্রকোষে (পোর্টফোলিও) থাকা শেয়ারের বিপরীতে মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট বরাদ্দ করা হবে। সেই সঙ্গে পত্রকোষে থাকা বিনিয়োগকারীর শেয়ারের বিপরীতে নেওয়া ঋণের সুদ দুই বছরের জন্য মওকুফ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন জানানো হবে। কী দামের ভিত্তিতে মিউচুয়াল ফান্ডটির ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হবে, সেসব বিষয়ে আজ এফবিসিসিআইয়ের বৈঠকে আলোচনা হবে বলে জানা গেছে।
যোগাযোগ করা হলে ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজারকে স্থিতিশীল করতে এরই মধ্যে বিএপিএলসি বেশ কিছু সুপারিশ করেছে। আমরা সেসব সুপারিশের সঙ্গে একমত পোষণ করেছি।’
এর আগে বাজারে সমর্থন দিতে পাঁচ হাজার কোটি টাকার একটি মিউচুয়াল ফান্ড গঠন করা হয়। ফান্ডটির মূল উদ্যোক্তা ছিল রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। তবে এখনো ফান্ডটির ইউনিট বিক্রি শুরু হয়নি।
No comments:
Post a Comment