২০১০ সালে চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটির কাজের সময় এক মাস বৃদ্ধি করেছে Securities and Exchange Commission (এসইসি)। পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী গত দু'বছরে শেয়ারের অতি মূল্যায়নে শীর্ষ অবস্থানে থাকা ৫০ কোম্পানির বিষয়ে অধিকতর তদন্তের অংশ হিসেবে গত ২৭ জুলাই এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এসইসি সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে চিটাগাং ভেজিটেবলের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে কমিশনের পরিচালক আবুল কালামকে প্রধান করে দুই সদস্যের তদনত্ম কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির আরেক সদস্য হলেন উপ-পরিচালক ফখরুল ইসলাম মজুমদার। কমিটিকে প্রাথমিকভাবে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন পেশ করতে বলা হয়েছিল। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় এর আগে এক দফা সময় বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত বুধবার এক মাস সময় বাড়িয়েছে এসইসি।
খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদেরে নেতৃত্বে গঠিত পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ২০০৯ ও ২০১০ সালে শেয়ারের অতি মূল্যায়নে শীর্ষে থাকা ৫০টি কোম্পানির তালিকা দেয়া হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি চিটাগাং ভেজিটেবলের ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের বাজার মূল্য ছিল মাত্র ৩১ টাকা ৫০ পয়সা। ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর শেয়ারের দর বেড়ে ১১০ টাকা ৭৫ পয়সায় দাঁড়ায়। এই অবস্থা থেকে পরবর্তী এক বছরে একই শেয়ারের দর ৫ হাজার ৯৯ টাকা ৫০ পয়সায় উঠে যায়। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে 'জেড' ক্যাটাগরির চিটাগাং ভেজিটেবলের দরবৃদ্ধির হার ৪৪০০ শতাংশ। এরমধ্যে শুধু ২০১০ সালে শেয়ারটির দর বাড়ে ৪১৫৮ শতাংশ!
কোম্পানিটি ১৯৯৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে লোকসান দিয়েছে। বিপুল পরিমাণ লোকসানের বোঝা বইতে না পেরে ২০০২ সালে উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন কোম্পানির উদ্যোক্তারা। ২০১০ সালের মার্চ পর্যনত্ম কোম্পানির পুঞ্জীভূত লোকসানের পরিমাণ দাঁড়ায় ২ কোটি ৩৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। উৎপাদন চালুর কোন ঘোষণা না থাকলেও ২০০৯-১০ অর্থবছর শেষে কোম্পানিটি মুনাফা দেখিয়েছে ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। এর ভিত্তিতে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ হারে বোনাস শেয়ার ইসু্য করা হয়। এর আগে প্রায় দু' বছর ধরে এই কোম্পানিকে ঘিরে শেয়ারবাজারে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হয়। এর প্রভাবে হু হু করে বাড়তে থেকে চিটাগাং ভেজিটেবলের শেয়ারের দর।
এসইসি সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে চিটাগাং ভেজিটেবলের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণ অনুসন্ধানে কমিশনের পরিচালক আবুল কালামকে প্রধান করে দুই সদস্যের তদনত্ম কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির আরেক সদস্য হলেন উপ-পরিচালক ফখরুল ইসলাম মজুমদার। কমিটিকে প্রাথমিকভাবে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন পেশ করতে বলা হয়েছিল। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় এর আগে এক দফা সময় বাড়ানো হয়। সর্বশেষ গত বুধবার এক মাস সময় বাড়িয়েছে এসইসি।
খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদেরে নেতৃত্বে গঠিত পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ২০০৯ ও ২০১০ সালে শেয়ারের অতি মূল্যায়নে শীর্ষে থাকা ৫০টি কোম্পানির তালিকা দেয়া হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি চিটাগাং ভেজিটেবলের ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের বাজার মূল্য ছিল মাত্র ৩১ টাকা ৫০ পয়সা। ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর শেয়ারের দর বেড়ে ১১০ টাকা ৭৫ পয়সায় দাঁড়ায়। এই অবস্থা থেকে পরবর্তী এক বছরে একই শেয়ারের দর ৫ হাজার ৯৯ টাকা ৫০ পয়সায় উঠে যায়। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে 'জেড' ক্যাটাগরির চিটাগাং ভেজিটেবলের দরবৃদ্ধির হার ৪৪০০ শতাংশ। এরমধ্যে শুধু ২০১০ সালে শেয়ারটির দর বাড়ে ৪১৫৮ শতাংশ!
কোম্পানিটি ১৯৯৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে লোকসান দিয়েছে। বিপুল পরিমাণ লোকসানের বোঝা বইতে না পেরে ২০০২ সালে উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন কোম্পানির উদ্যোক্তারা। ২০১০ সালের মার্চ পর্যনত্ম কোম্পানির পুঞ্জীভূত লোকসানের পরিমাণ দাঁড়ায় ২ কোটি ৩৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। উৎপাদন চালুর কোন ঘোষণা না থাকলেও ২০০৯-১০ অর্থবছর শেষে কোম্পানিটি মুনাফা দেখিয়েছে ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। এর ভিত্তিতে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ হারে বোনাস শেয়ার ইসু্য করা হয়। এর আগে প্রায় দু' বছর ধরে এই কোম্পানিকে ঘিরে শেয়ারবাজারে নানা ধরনের গুজব ছড়ানো হয়। এর প্রভাবে হু হু করে বাড়তে থেকে চিটাগাং ভেজিটেবলের শেয়ারের দর।
News Source
No comments:
Post a Comment