আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি এবং অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও আমদনি বাড়ার কারণে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, গত ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৩২ কোটি ৮০ লাখ ডলার।
শতকরা হিসেবে আগের অর্থবছরের তুলনায় বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে ৪২ শতাংশ। ২০০৯-১০ অর্থবছরে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৫১৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রমতে, বাণিজ্য ঘাটতির আরেকটি অন্যতম কারণ হচ্ছে সেবাবাণিজ্যে ঘাটতি। গত অর্থবছরে সেবা খাতে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৩৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এটা এর আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় দ্বি-গুণ। অর্থাৎ পর্যটন, বীমা ও ব্যাংকিং ইত্যাদি খাতে বৈদেশিক ব্যয় আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯-১০ অর্থবছরে সেবা খাতে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ১২৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
এদিকে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ার পাশাপাশি সার্বিকভাবে আর্থিক হিসেবেও ঘাটতি বেড়েছে। গত অর্থবছরে এ হিসাবে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর আগের অর্থবছরে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৬৫ কোটি ১০ লাখ ডলার।
কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ বৈদেশিক বিনিয়োগ ও বৈদেশিক সহায়তা না পাওয়ায় আর্থিক হিসাবে ঘাটতি বেড়েছে বলে সূত্র জানায়।
বাংলাদেশ সময় : ২০০৭ ঘণ্টা , ২৩ সেপ্টেম্বর , ২০১১
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রমতে, বাণিজ্য ঘাটতির আরেকটি অন্যতম কারণ হচ্ছে সেবাবাণিজ্যে ঘাটতি। গত অর্থবছরে সেবা খাতে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৩৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এটা এর আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় দ্বি-গুণ। অর্থাৎ পর্যটন, বীমা ও ব্যাংকিং ইত্যাদি খাতে বৈদেশিক ব্যয় আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯-১০ অর্থবছরে সেবা খাতে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ১২৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
এদিকে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ার পাশাপাশি সার্বিকভাবে আর্থিক হিসেবেও ঘাটতি বেড়েছে। গত অর্থবছরে এ হিসাবে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর আগের অর্থবছরে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৬৫ কোটি ১০ লাখ ডলার।
কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ বৈদেশিক বিনিয়োগ ও বৈদেশিক সহায়তা না পাওয়ায় আর্থিক হিসাবে ঘাটতি বেড়েছে বলে সূত্র জানায়।
বাংলাদেশ সময় : ২০০৭ ঘণ্টা , ২৩ সেপ্টেম্বর , ২০১১
No comments:
Post a Comment