বর্তমানে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো তহবিল সংকটে (ফান্ড ক্রাইসিস) ভুগছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মুহাম্মদ এ হাফিজ। এ কারণেই, ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও শেয়ারবাজারে তারা সে অনুযায়ী বিনিয়োগ করতে পারছে না মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো। বুধবার প্রথম আলো অনলাইনের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি একথা বলেন।
বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় এটাই বিনিয়োগের উত্তম সময় বলে জানান এ হাফিজ। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী কোনো ব্যাংক তার মোট আমানতের (লায়াবিলিটিজ) ১০ শতাংশ অর্থ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। বিনিয়োগকারী ব্যাংক বিনিয়োগযোগ্য অর্থের ১৫ শতাংশের বেশি তার সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংককে একক ঋণ হিসেবে দিতে পারবে না। তবে অনেক মার্চেন্ট ব্যাংক ইতিমধ্যে এই সীমা থেকে অতিরিক্ত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে আছে।
এদিকে, সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে একক গ্রাহক ঋণসীমা সমন্বয়ের সময়সীমা ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এর ফলে অনেক ব্যাংক সাবসিডিয়ারি কোম্পানিকে বিনিয়োগকৃত অতিরিক্ত অর্থ সমন্বয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে। তাই তারা নতুন করে বিনিয়োগে যেতে পারছে না। এ হাফিজ এই সমস্যা সমাধানের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
এদিকে বেশ কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অনেক মার্চেন্ট ব্যাংকই সাত থেকে সাড়ে সাত হাজার বা তার ওপরে সূচক থাকা অবস্থায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছিল। আর বর্তমানে সূচক ছয় হাজারের নীচে নেমে আসায় অধিকাংশ মার্চেন্ট ব্যাংকই বেশ আর্থিক সংকটে রয়েছে। এ অবস্থায় নতুন করে বিনিয়োগে যেতে পারছে না তারা। তবে ব্যাংকগুলো বর্তমানে বাজারে সক্রিয় রয়েছে বলে জানা যায়।
বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় এটাই বিনিয়োগের উত্তম সময় বলে জানান এ হাফিজ। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী কোনো ব্যাংক তার মোট আমানতের (লায়াবিলিটিজ) ১০ শতাংশ অর্থ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। বিনিয়োগকারী ব্যাংক বিনিয়োগযোগ্য অর্থের ১৫ শতাংশের বেশি তার সাবসিডিয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংককে একক ঋণ হিসেবে দিতে পারবে না। তবে অনেক মার্চেন্ট ব্যাংক ইতিমধ্যে এই সীমা থেকে অতিরিক্ত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে আছে।
এদিকে, সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে একক গ্রাহক ঋণসীমা সমন্বয়ের সময়সীমা ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এর ফলে অনেক ব্যাংক সাবসিডিয়ারি কোম্পানিকে বিনিয়োগকৃত অতিরিক্ত অর্থ সমন্বয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে। তাই তারা নতুন করে বিনিয়োগে যেতে পারছে না। এ হাফিজ এই সমস্যা সমাধানের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।
এদিকে বেশ কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অনেক মার্চেন্ট ব্যাংকই সাত থেকে সাড়ে সাত হাজার বা তার ওপরে সূচক থাকা অবস্থায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছিল। আর বর্তমানে সূচক ছয় হাজারের নীচে নেমে আসায় অধিকাংশ মার্চেন্ট ব্যাংকই বেশ আর্থিক সংকটে রয়েছে। এ অবস্থায় নতুন করে বিনিয়োগে যেতে পারছে না তারা। তবে ব্যাংকগুলো বর্তমানে বাজারে সক্রিয় রয়েছে বলে জানা যায়।
News Source
No comments:
Post a Comment