পুঁজিবাজারে অস্বাভাবিক আচরণ ও ধারাবাহিক দরপতনের কারনে নিষ্ক্রিয় হয়ে আছে প্রায় ১ লাখ ২২ হাজার বিও(বেনিফিশিয়ারি ওনার্স)একাউন্ট বা পোর্টফোলিও।এর ফলে চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত অলসভাবে পরে আছে প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা। ডিএসই ও সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সূত্র জানায়, চলতি বছরের শুরু থেকে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ বিপর্যয়ের কারণে অনেক বিনিয়োগকারী তাদের হাতে থাকা শেয়ার লোকসানে মেরে পোর্টফোলিওতে ক্যাশ করে রাখনে। এ পোর্টফোলিও’র মধ্যে ৫ হাজার থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত রয়েছে। সুত্র জানায়, এ সব পোর্টফোলিওতে অনেক সময় কিছু কিছু লেনদেন হলেও মোটা অংকের টাকা এমনি পরে রয়েছে। আবার অনেক পোর্টফোলিওতে গত ছয় মাস ধরে কোন লেনদেন কোনভাবেই হয় নি।
এ বিষয় ডিএসই’র সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, কত টাকা পরে আছে এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। এগুলো বিষয়ে ডিএসই’র সার্ভিলেস বিভাগ বলতে পারবে। তবে কোন বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিওতে টাকা পড়ে থাকলে আমাদের কোন কিছু করার নেই। তার টাকা সে বিনিয়োগ করতেও পারে নাও করতে পারে। বিনিয়োগকরার সিদ্ধান্তটি তারই।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েসনের (বিএমবিএ) সহ-সভাপতি মুহাম্মদ এ হাফিজ বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর বর্তমানে তারল্য সংকট ভুগছে এ কথা যেমনটি সত্য। অনেক পোর্টফোলিওতে মোটা অংকের টাকা পড়ে রয়েছে এটাও সত্য। তবে তারা আমাদের গ্রাহক। তাদের আমরা ফোর্স করতে পারি না। বিনিয়োগকরার জন্য চাপ দিতেও পারি না।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরী অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) তথ্য অনুযায়ি বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিও একাউন্ট রয়েছে মোট ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ১০৯টি। এর মধ্যে পুরুষ একাউন্ট রয়েছে রয়েছে ২০ লাখ ৫২ হাজার ২২৭টি, মহিলা একাউন্ট রয়েছে ৭ লাখ ৮ হাজার ৪৯২টি এবং ৮ হাজার ৩৯০টি কোম্পানি বিও একাউন্ট রয়েছে । এর মধ্যে দেশি একাউন্ট হচ্ছে ২৬ লাখ ২২ হাজার ৬১৪ টি ও প্রবাসী একাউন্ট রয়েছে ১লাখ ৩৮ হাজার ১০৫টি।
সূত্র জানায়, চলতি বছরের শুরু থেকে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ বিপর্যয়ের কারণে অনেক বিনিয়োগকারী তাদের হাতে থাকা শেয়ার লোকসানে মেরে পোর্টফোলিওতে ক্যাশ করে রাখনে। এ পোর্টফোলিও’র মধ্যে ৫ হাজার থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত রয়েছে। সুত্র জানায়, এ সব পোর্টফোলিওতে অনেক সময় কিছু কিছু লেনদেন হলেও মোটা অংকের টাকা এমনি পরে রয়েছে। আবার অনেক পোর্টফোলিওতে গত ছয় মাস ধরে কোন লেনদেন কোনভাবেই হয় নি।
এ বিষয় ডিএসই’র সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, কত টাকা পরে আছে এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। এগুলো বিষয়ে ডিএসই’র সার্ভিলেস বিভাগ বলতে পারবে। তবে কোন বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিওতে টাকা পড়ে থাকলে আমাদের কোন কিছু করার নেই। তার টাকা সে বিনিয়োগ করতেও পারে নাও করতে পারে। বিনিয়োগকরার সিদ্ধান্তটি তারই।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েসনের (বিএমবিএ) সহ-সভাপতি মুহাম্মদ এ হাফিজ বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর বর্তমানে তারল্য সংকট ভুগছে এ কথা যেমনটি সত্য। অনেক পোর্টফোলিওতে মোটা অংকের টাকা পড়ে রয়েছে এটাও সত্য। তবে তারা আমাদের গ্রাহক। তাদের আমরা ফোর্স করতে পারি না। বিনিয়োগকরার জন্য চাপ দিতেও পারি না।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরী অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) তথ্য অনুযায়ি বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিও একাউন্ট রয়েছে মোট ২৭ লাখ ৬৯ হাজার ১০৯টি। এর মধ্যে পুরুষ একাউন্ট রয়েছে রয়েছে ২০ লাখ ৫২ হাজার ২২৭টি, মহিলা একাউন্ট রয়েছে ৭ লাখ ৮ হাজার ৪৯২টি এবং ৮ হাজার ৩৯০টি কোম্পানি বিও একাউন্ট রয়েছে । এর মধ্যে দেশি একাউন্ট হচ্ছে ২৬ লাখ ২২ হাজার ৬১৪ টি ও প্রবাসী একাউন্ট রয়েছে ১লাখ ৩৮ হাজার ১০৫টি।
News Source
No comments:
Post a Comment