ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ভুল মূল্যসূচক সংশোধনে উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। মূল্যসূচক পুনর্গঠনে সংস্থাটি তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। গতকাল বুধবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়েছে।
এসইসির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারেকুজ্জামানকে প্রধান করে গঠিত কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল ইসলাম ও পরিচালক মাহবুবুল আলম। কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে মূল্যসূচক পুনর্গঠন প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত এপ্রিলে মূল্যসূচক সংশোধনে এসইসির সিদ্ধান্ত চেয়ে চিঠি দেয় ডিএসই। এরপর পাঁচ মাসের বেশি সময় কেটে গেলে এসইসি এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। ফলে ডিএসইর মূল্যসূচক ভুল বার্তা দিয়ে যাচ্ছে।
এসইসি সূত্র জানায়, কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পরই ভুল সূচক সংশোধনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সম্প্রতি শেয়ারবাজারের ধারাবাহিক দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে মূল্যসূচক সংশোধনে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল সুপারিশ করেছে।
মূল্যসূচক সমন্বয়ে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রধান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষক মাহমুদ ওসমান ইমাম বলেন, ‘সূচক সংশোধনের এখনই ভালো সময়। জরুরি ভিত্তিতেই এটা করা উচিত।’
জানা গেছে, এরই মধ্যে কমিটি দ্বিতীয় দফায় সূচক সমন্বয়ের হালনাগাদ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত সূচকের অবস্থানের ভিত্তিতে এই হালনাগাদ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।
হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তিজনিত অতীতের ভুলের কারণে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচকে প্রায় এক হাজার ৯০০ পয়েন্ট বাড়িয়ে দেখানো হচ্ছে। পদ্ধতিগত অন্য ভুলগুলোকে হিসাবে নিলে এর পরিমাণ আরও কিছুটা বাড়বে বলে জানান কমিটির প্রধান মাহমুদ ওসমান ইমাম।
গত আগস্টে ডিএসইর ভুল মূল্যসূচক নিয়ে প্রথম আলোতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন বলেছিলেন, ‘ঈদুল ফিতরের পরপরই সূচক সংশোধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বিগত কমিশন এই ভুল সূচক সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছিল। তখনকার কমিশনের সুপারিশে ডিএসই বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে।
কমিটির প্রতিবেদনে অতীতে সূচক নির্ণয়ের ক্ষেত্রে পদ্ধতিগত পাঁচটি ভুল চিহ্নিত করা হয়। যদিও এর মধ্যে সূচক নির্ণয়ের পদ্ধতি কিছুটা সংশোধন করেছে ডিএসই। তা সত্ত্বেও আগের ভুলের ধারাবাহিকতা এখনো অক্ষুণ্ন রয়েছে বলে জানান মাহমুদ ওসমান ইমাম।
মাহমুদ ওসমান বলেন, ‘পদ্ধতি পরিবর্তন করা হলেও সূচকের বাড়তি অংশ এখনো বাদ দেওয়া হয়নি। তাই এই সূচক বিনিয়োগকারী, নীতিনির্ধারক ও ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছে।
কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত কোম্পানির বোনাস ও রাইট শেয়ার ঘোষণা, ঋণভিত্তিক সিকিউরিটিজ (ডিবেঞ্চার, মিউচুয়াল ফান্ড ইত্যাদি), নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্তি ও লেনদেন নিষিদ্ধ শেয়ারকে সূচকে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে পদ্ধতিগত ভুল করা হয়েছে।
এসইসির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারেকুজ্জামানকে প্রধান করে গঠিত কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল ইসলাম ও পরিচালক মাহবুবুল আলম। কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে মূল্যসূচক পুনর্গঠন প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত এপ্রিলে মূল্যসূচক সংশোধনে এসইসির সিদ্ধান্ত চেয়ে চিঠি দেয় ডিএসই। এরপর পাঁচ মাসের বেশি সময় কেটে গেলে এসইসি এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। ফলে ডিএসইর মূল্যসূচক ভুল বার্তা দিয়ে যাচ্ছে।
এসইসি সূত্র জানায়, কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পরই ভুল সূচক সংশোধনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সম্প্রতি শেয়ারবাজারের ধারাবাহিক দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে মূল্যসূচক সংশোধনে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল সুপারিশ করেছে।
মূল্যসূচক সমন্বয়ে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রধান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষক মাহমুদ ওসমান ইমাম বলেন, ‘সূচক সংশোধনের এখনই ভালো সময়। জরুরি ভিত্তিতেই এটা করা উচিত।’
জানা গেছে, এরই মধ্যে কমিটি দ্বিতীয় দফায় সূচক সমন্বয়ের হালনাগাদ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত সূচকের অবস্থানের ভিত্তিতে এই হালনাগাদ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।
হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তিজনিত অতীতের ভুলের কারণে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচকে প্রায় এক হাজার ৯০০ পয়েন্ট বাড়িয়ে দেখানো হচ্ছে। পদ্ধতিগত অন্য ভুলগুলোকে হিসাবে নিলে এর পরিমাণ আরও কিছুটা বাড়বে বলে জানান কমিটির প্রধান মাহমুদ ওসমান ইমাম।
গত আগস্টে ডিএসইর ভুল মূল্যসূচক নিয়ে প্রথম আলোতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন বলেছিলেন, ‘ঈদুল ফিতরের পরপরই সূচক সংশোধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বিগত কমিশন এই ভুল সূচক সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছিল। তখনকার কমিশনের সুপারিশে ডিএসই বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে।
কমিটির প্রতিবেদনে অতীতে সূচক নির্ণয়ের ক্ষেত্রে পদ্ধতিগত পাঁচটি ভুল চিহ্নিত করা হয়। যদিও এর মধ্যে সূচক নির্ণয়ের পদ্ধতি কিছুটা সংশোধন করেছে ডিএসই। তা সত্ত্বেও আগের ভুলের ধারাবাহিকতা এখনো অক্ষুণ্ন রয়েছে বলে জানান মাহমুদ ওসমান ইমাম।
মাহমুদ ওসমান বলেন, ‘পদ্ধতি পরিবর্তন করা হলেও সূচকের বাড়তি অংশ এখনো বাদ দেওয়া হয়নি। তাই এই সূচক বিনিয়োগকারী, নীতিনির্ধারক ও ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছে।
কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত কোম্পানির বোনাস ও রাইট শেয়ার ঘোষণা, ঋণভিত্তিক সিকিউরিটিজ (ডিবেঞ্চার, মিউচুয়াল ফান্ড ইত্যাদি), নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্তি ও লেনদেন নিষিদ্ধ শেয়ারকে সূচকে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে পদ্ধতিগত ভুল করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment