যারা দ্রুত মুনাফা সংগ্রহের জন্য দৌড়ঝাঁপের মানসিকতা নিয়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে আসেন, তাঁরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন। আর এসব ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরাই সাধারণ মানুষের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করেন। এটা সুনাগরিকের আচরণ নয়। আজ সোমবার বিকেল পাঁচটায় রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে বাংলাদেশ ফান্ডের ইউনিট বিক্রির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমান এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি ঢাকা ব্যাংক ও এবি ব্যাংককে ২০ কোটি টাকা করে মোট ৪০ কোটি টাকার ইউনিট বিক্রি করেন।
মশিউর রহমান বলেন, পুঁজিবাজারে ঝুঁকি আছে। তাই যাঁঁরা এখানে টাকা খাটাবেন, তাঁদের অবশ্যই চোখ-কান খোলা রেখে টাকা খাটাতে হবে। আর যাঁরা গুজবে কান দিয়ে বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকিটা অনেক বেশি। আর পুঁজিবাজারে উত্থান-পতন তো রয়েছেই। তাই সবাইকে সমীকরণ করে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় মশিউর রহমান এসইসির দক্ষতা বাড়ানো, আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ, তারল্য সরবরাহ বৃদ্ধি, সুষ্ঠু নিয়ন্ত্রণ, ইনসাইডার ট্রেডিং বন্ধ এবং অন্যায়ভাবে কাউকে লাভবান করার বা নিজে লাভবান হওয়ার চেষ্টা না করার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ ফান্ডের বিষয়ে মশিউর রহমান বলেন, এটা একটি সময়োচিত, সঠিক ও প্রশংসিত উদ্যোগ। শুধু মুনাফার পেছনে না দৌড়ায়ে এসব ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করলে তা অত্যন্ত সুফল বয়ে আনবে।
এ সময় বিশেষ অতিথিদের মধ্যে এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, বাংলাদেশ ফান্ডের প্রধান উদ্যোক্তা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম মাহফুজুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অন্যদের মধ্যে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদেরাও উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান।
এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। শেয়ারবাজারে সবাই যখন আস্থা হারাতে বসেছিল, তখন এই পাঁচ হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর ফলে বাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়বে এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উত্সাহিত হবেন। পাশাপাশি দেশের শিল্প, অবকাঠামো ও বস্ত্র খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে তহবিল গঠনে সহযোগিতার মাধ্যমে শক্তিশালী পুঁজিবাজার গঠনে সহায়তা করবে।
প্রসঙ্গত, শেয়ারবাজারের পতনের ধারা রোধ করতে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পাঁচ হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয় আইসিবি। কয়েক দফা আলোচনার পর ৬ মার্চ এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ২৯ মার্চ এসইসিতে ফান্ড নিবন্ধনের আবেদন জমা দেওয়া হয়। ১৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় এই ফান্ড অনুমোদন করা হয়। নিবন্ধন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর ৪ মে বাংলাদেশ ফান্ডের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় এসইসি। পরদিন ৫ মে থেকে উদ্যোক্তা অংশের দেড় হাজার কোটি টাকা দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ শুরু করে ফান্ডটি।
মশিউর রহমান বলেন, পুঁজিবাজারে ঝুঁকি আছে। তাই যাঁঁরা এখানে টাকা খাটাবেন, তাঁদের অবশ্যই চোখ-কান খোলা রেখে টাকা খাটাতে হবে। আর যাঁরা গুজবে কান দিয়ে বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকিটা অনেক বেশি। আর পুঁজিবাজারে উত্থান-পতন তো রয়েছেই। তাই সবাইকে সমীকরণ করে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় মশিউর রহমান এসইসির দক্ষতা বাড়ানো, আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ, তারল্য সরবরাহ বৃদ্ধি, সুষ্ঠু নিয়ন্ত্রণ, ইনসাইডার ট্রেডিং বন্ধ এবং অন্যায়ভাবে কাউকে লাভবান করার বা নিজে লাভবান হওয়ার চেষ্টা না করার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ ফান্ডের বিষয়ে মশিউর রহমান বলেন, এটা একটি সময়োচিত, সঠিক ও প্রশংসিত উদ্যোগ। শুধু মুনাফার পেছনে না দৌড়ায়ে এসব ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করলে তা অত্যন্ত সুফল বয়ে আনবে।
এ সময় বিশেষ অতিথিদের মধ্যে এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, বাংলাদেশ ফান্ডের প্রধান উদ্যোক্তা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম মাহফুজুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অন্যদের মধ্যে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদেরাও উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান।
এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। শেয়ারবাজারে সবাই যখন আস্থা হারাতে বসেছিল, তখন এই পাঁচ হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর ফলে বাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়বে এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উত্সাহিত হবেন। পাশাপাশি দেশের শিল্প, অবকাঠামো ও বস্ত্র খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে তহবিল গঠনে সহযোগিতার মাধ্যমে শক্তিশালী পুঁজিবাজার গঠনে সহায়তা করবে।
প্রসঙ্গত, শেয়ারবাজারের পতনের ধারা রোধ করতে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পাঁচ হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয় আইসিবি। কয়েক দফা আলোচনার পর ৬ মার্চ এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ২৯ মার্চ এসইসিতে ফান্ড নিবন্ধনের আবেদন জমা দেওয়া হয়। ১৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় এই ফান্ড অনুমোদন করা হয়। নিবন্ধন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর ৪ মে বাংলাদেশ ফান্ডের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় এসইসি। পরদিন ৫ মে থেকে উদ্যোক্তা অংশের দেড় হাজার কোটি টাকা দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ শুরু করে ফান্ডটি।
News Source
No comments:
Post a Comment