বাংলাদেশ ফান্ডের মাধ্যমে অপ্রদর্শিত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুবিধা চেয়েছে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। একই সাথে এ ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাণির্জিক ব্যাংকগুলোর উপর আরোপিত বিধি নিষেধ শিথিল করার সুপারিশ করা হয়েছে। পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে গত ২৬ সেপোটম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড একাসচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) পাঠানো এক প্রস্তাবনায় নিজেদের রাইট শেয়ার ইস্যুর ব্যাপারেও সরকারের কাছে সুপারিশের আবেদন জানিয়েছে আইসিবি।
এইসি চেয়ারম্যান বরাবরে আইসিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফায়কুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে পুঁজিবাজার উন্নয়নে নয় দফা প্রস্তবা করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশ ফান্ডের অর্থ বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ, বার্ষিক ফি কমানো ও প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে (আইপিও) বিষেশ কোটা বরাদ্দ রাখা। সরকারী মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠন সমূহের শেয়ার অফলোড, বাংলাদেশ ফান্ডের আয় করমুক্ত রাখা, পুঁজিবাজারে বেমেয়াদি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের অর্থ নূন্যতম ৫০ শতাংশ (তালিকাভুক্ত ও তালিকা বর্হিভূত সিকিউরিটিজে) বিনিয়োগ সুবিধা দেয়া এবং ফান্ডের অতিরিক্ত ব্যয় কমাতে বার্ষিক ফি সর্বোচ্চ ১ লাখ করা ধার্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অপর দিকে আগামীতে যে সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়া হবে সেগুলোর নুণ্যতম ৫ শতাংশ শেয়ার বাংলাদেশ ফান্ডের অনুকূলে বরাদ্দের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছে আইসিবি। একই লক্ষ্যে পরবর্তীতে রাষ্ট্রায়ত্ব যে সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়া হতে সেগুলোর অন্তত ১০ শতাংশ শেয়ার বাংলাদেশ ফান্ডের জন্য সংরক্ষনের সুপারিশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করলে আইসিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েক্কুজ্জামান বলেন, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনয়নে বাংলাদেশ ফান্ডসহ অন্যান্য মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে আরো বেশি শক্তিশালী করতে হবে। প্রয়োজনে বাংলাদেশ ফান্ড ও বিভিন্ন মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে জরুরী ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রনোদনার প্রদান করা যেতে পারে।
এইসি চেয়ারম্যান বরাবরে আইসিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফায়কুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে পুঁজিবাজার উন্নয়নে নয় দফা প্রস্তবা করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশ ফান্ডের অর্থ বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ, বার্ষিক ফি কমানো ও প্রাথমিক গণ প্রস্তাবে (আইপিও) বিষেশ কোটা বরাদ্দ রাখা। সরকারী মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠন সমূহের শেয়ার অফলোড, বাংলাদেশ ফান্ডের আয় করমুক্ত রাখা, পুঁজিবাজারে বেমেয়াদি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের অর্থ নূন্যতম ৫০ শতাংশ (তালিকাভুক্ত ও তালিকা বর্হিভূত সিকিউরিটিজে) বিনিয়োগ সুবিধা দেয়া এবং ফান্ডের অতিরিক্ত ব্যয় কমাতে বার্ষিক ফি সর্বোচ্চ ১ লাখ করা ধার্য করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অপর দিকে আগামীতে যে সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়া হবে সেগুলোর নুণ্যতম ৫ শতাংশ শেয়ার বাংলাদেশ ফান্ডের অনুকূলে বরাদ্দের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছে আইসিবি। একই লক্ষ্যে পরবর্তীতে রাষ্ট্রায়ত্ব যে সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়া হতে সেগুলোর অন্তত ১০ শতাংশ শেয়ার বাংলাদেশ ফান্ডের জন্য সংরক্ষনের সুপারিশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করলে আইসিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েক্কুজ্জামান বলেন, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনয়নে বাংলাদেশ ফান্ডসহ অন্যান্য মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে আরো বেশি শক্তিশালী করতে হবে। প্রয়োজনে বাংলাদেশ ফান্ড ও বিভিন্ন মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে জরুরী ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রনোদনার প্রদান করা যেতে পারে।
News Source
No comments:
Post a Comment